শিরোনাম
◈ ইশরাক ভাই-তাবিথ ভাইদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ছাত্রনেতাদের বাসা ভাড়া দিয়েছি: নুরুল হক নুর (ভিডিও) ◈ এবার নুসরাত ফারিয়াকে নিয়ে যা বললেন পিনাকী ভট্টাচার্য! ◈ ‘ওয়ান বিগ বিউটিফুল বিল অ্যাক্ট’: রেমিট্যান্সে ৫% কর বসাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র, সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারত ◈ বড় সুখবর পেলেন প্রবাসীরা ভোটার হওয়া নিয়ে  ◈ বিনিয়োগবান্ধব বাজেট আসছে, অনলাইনে রিটার্ন বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ◈ রৌমারীতে পাহাড়ি ঢলে সাঁকো ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, ভোগান্তিতে ৩০ হাজার মানুষ ◈ পাকিস্তানকে নরক বলে বিতর্কের ঝড় তুললেন জাভেদ আখতার ◈ অভিনয়ের জন্য হয়রানি? নুসরাত ফারিয়ার গ্রেফতার নিয়ে প্রশ্ন ◈ দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি-প্রোভিসি নিয়োগে সার্চ কমিটি ◈ ভারতের নিষেধাজ্ঞায়  প্রথম দিনেই রফতানি কমেছে ৬০ শতাংস

প্রকাশিত : ১৯ মে, ২০২৫, ০৯:০৩ রাত
আপডেট : ২০ মে, ২০২৫, ০১:৩৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রৌমারীতে পাহাড়ি ঢলে সাঁকো ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, ভোগান্তিতে ৩০ হাজার মানুষ

অনিরুদ্ধ রেজা, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি : গত কয়েক দিনের ভারি বর্ষণ ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে রৌমারীর জিঞ্জিরাম নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভেসে গেছে জিঞ্জিরাম নদীর উপর নির্মিত ৬০ থেকে ৭০ মিটারের কাঠের সাঁকোটি। এতে রৌমারী উপজেলা শহরের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে প্রায় ১১ গ্রামের ৩০ হাজার মানুষের। উপজেলার সাথে যোগাযোগের একমাত্র ভরসা ছিলো এই কাঠের সাঁকোটি।

গত শনিবার পাহাড়ি ঢলে কচুরিপানা আটকে সাঁকোটি ভেঙ্গে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। জানা যায়, দেশ স্বাধীনের পর থেকে এই জিঞ্জিরাম নদীতে ছোটো নৌকা দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত পারাপার হতো এই ১১ গ্রামের মানুষ। এরপর গ্রামগুলোর দুর্ভোগ কমাতে জিঞ্জিরাম নদীর উপর নির্মাণ করা হয় কাঠের সাঁকোটি।

স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, প্রায় ৬০ থেকে ৭০ মিটারের কাঠের সাঁকোর মাঝে ভেঙ্গে যাওয়ায় রৌমারী উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের লালকুড়া, বকবান্দা, ব্যাপাড়ীপারা, বকবান্দা নামাপাড়া, খেওয়ারচর, আগলারচর, ঝাউবাড়ী,পাঠাধোয়াপাড়াসহ প্রায় ১১টি গ্রামের বাসিন্দাদের যাতায়াত ও উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র অবলম্বন সাঁকো এটি। সাঁকোটি ভাঙায় ১১ গ্রামের মানুষকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এতে কৃষকের উৎপাদিত কৃষি পণ্য বাজারজাত করণ, স্কুল- কলেজে যাতায়ত সহ জরুরী চিকিৎসা নিতে যেতেও ব্যাপক সমস্যা হচ্ছে সংশ্লিষ্ট গ্রামবাসী।

রৌমারী উপজেলার নির্বাহী অফিসার উজ্জ্বল কুমার হালদার বলেন, এ বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যানদের বলা আছে প্রাকৃতিক দূর্যোগ কিংবা অন্য কোনো কারণে সাঁকোটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকলে সেটি সরকারের দেয়া প্রকল্পের মাধ্যমে মেরামত করা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়