শিরোনাম
◈ আইএমএফ-বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক: বিনিময় হার নিয়ে কোনো সমঝোতা ছাড়াই শেষ ◈ গ্যাসসংকট: কমছে শিল্প উৎপাদন, প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে ◈ পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের ফোনালাপ, কী কথা হলো? ◈ ইউরোপীয় ইউনিয়নে অর্থের বিনিময়ে নাগরিকত্বের সুযোগ শেষ ◈ দেশের পথে খালেদা জিয়া ◈ টানা দুই দফা কমার পর আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি কত? ◈ আদানি পাওয়ারের কাছে বাংলাদেশের বকেয়া প্রায় ৯০ কোটি ডলার! ◈ তথ্য-উপাত্ত সঠিক না থাকায় ফ্যাসাদ তৈরি হচ্ছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ চিকিৎসা ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়া সমস্যা নিরসন হবে না: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বাতাসের মান যাচাইয়ে রাজধানীর ২৫ যায়গায় বসবে আধুনিক যন্ত্র: ডিএনসিসি  

প্রকাশিত : ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:৪৭ বিকাল
আপডেট : ০৫ মে, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সালথায় অভিযানের পরও কুমার নদী থেকে. চলছে বালু উত্তোলন 

সালথা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি : ফরিদপুরের সালথায় প্রশাসনিক অভিযানের পরও কুমার নদীতে ফের অবৈধ ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। উপজেলার খারদিয়া বাজার এলাকায় সোনাপুর ও যদুনন্দী ইউনিয়নের মধ্যদিয়ে বয়ে যাওয়া কুমার নদীতে এই ড্রেজার বসানো হয়েছে। এতে নদী দুই পাড়ে থাকা পাকা সড়ক চরম হুমকির মুখে পড়েছে। ফলে নদীর পাড় ভেঙ্গে পাকা সড়ক ফাটল ধরার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। 

আজ শনিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, খারদিয়া বাজার এলাকায় কুমার নদীতে অবৈধ ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করছেন নাছির হোসেন নামে এক বালু ব্যবসায়ী। সড়কের উপর দিয়ে ড্রেজারের পাইপ স্থাপন করা হয়েছে। যেখানে কোনো সংকেত দেওয়া হয়নি। ফলে যেকোনো সময় দূর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া বালু উত্তোলনের ফলে নদীর দুই পাড়ে থাকা কোটি ব্যয়ে নির্মিত পাকা সড়ক ঝুঁকিতে থাকতে দেখা গেছে।

স্থানীয়রা জানান, সম্প্রতি কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে কুমার নদীটি খনন করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাইবো)। এরপরেও ড্রেজার ব্যবসায়ী নাসির হোসেন গত দুই মাস ধরে কুমার নদী থেকে বালু উত্তোলন করে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে আসছেন। গত ৬ এপ্রিল অবৈধ উপায়ে বালু উত্তোলন করার সময় অভিযান পরিচালনা করে তার ড্রেজার মেশিন অকেজো ও পাইপ ভেঙে দেয় উপজেলা প্রশাসন। তবে অভিযানের কিছুদিন পার না হতেই প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখিয়ে সেই একই স্থানে পুনরায় বালু উত্তোলন শুরু করেছে নাসির। 

ড্রেজার মেশিন মালিক নাছির হোসেন বলেন, সবাই ম্যানেজ করেই কুমার নদী থেকে ফের ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন শুরু করেছি। মাত্র কয়েকদিন বালু উত্তোলন করেই বন্ধ করে দিব। এই নিয়ে লেখালেখি করে লাভ হবে না।

সালথা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমান বালী বলেন, বিষয়টি আপনাদের মাধ্যমে জানতে পারলাম। কিছুদিন পূর্বে ওইখানে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছিল। আবারো অভিযান পরিচালনা করা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়