শিরোনাম
◈ জনগণের বিরুদ্ধে যারা অবস্থান নেয় তারা এমনিতেই বিলীন হয়ে যায়: গয়েশ্বর  ◈ সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ◈ মুন্সীগঞ্জ লঞ্চে দুই তরুণীকে প্রকাশ্যে মারধর, ভিডিও ভাইরাল! ◈ পাকিস্তান উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে, বলল ভারত ◈ শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা ◈ এবার সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল ◈ পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু ◈ শাহবাগ ছাড়া ঢাকা বা সারাদেশের হাইওয়েগুলোতে ব্লকেড দেবেন না: হাসনাত ◈ শাহবাগে চলছে ছাত্র-জনতার গণজমায়েত: আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল রাজধানী

প্রকাশিত : ০৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:০৫ দুপুর
আপডেট : ০৫ মে, ২০২৫, ০৮:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিয়ে বাড়িতে ওসিসহ অবরুদ্ধ পুলিশ, উদ্ধারে সেনাবাহিনী

ডেস্ক রিপোর্ট : গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় কনের বাড়িতে আটকে রাখা বর পক্ষকে উদ্ধার করতে গিয়ে ওসিসহ থানার পুলিশ সদস্যদের অবরুদ্ধ করে রাখার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় তাদের লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের উদ্ধার করেছেন। রোববার সেনাবাহিনী ও পুলিশ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

গত শনিবার রাতের এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ছাপড়হাটী ইউনিয়নের মো. দুখু মিয়ার মেয়ের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী রামজীবন ইউনিয়নের মো. আয়নাল হকের ছেলের বিয়ে হয়। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে গিয়ে গেট পাসের টাকা এবং নরম ও নষ্ট ভাত খাওয়াকে কেন্দ্র করে বাগ্‌বিতণ্ডার এক পর্যায় সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।

এতে অন্তত ১০ জন আহত হন। এক পর্যায় স্থানীয় লোকজন এসে বর পক্ষের কয়েকজনকে আটকে রাখেন। অনেকে পালিয়ে যান। পরদিন শুক্রবার বর পক্ষের অবরুদ্ধ লোকজনকে উদ্ধারে থানায় লিখিত আবেদন করা হয়। এর পর ওসি পুলিশ সদস্যদের নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। এ সময় কনে পক্ষের লোকজনের সঙ্গে বাগ্‌বিতণ্ডার এক পর্যায় স্থানীয় লোকজন তাদের লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে ও পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর করে।

এ সময় পুলিশ সদস্যরা পাশের বাড়িতে আশ্রয় নেন। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী এসে তাদেরসহ বর পক্ষের লোকজনকে উদ্ধার করে। সেনাবাহিনীর সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার মো. ওয়াজেদ হোসেন বলেন, ‘ওসি ফোন করেছিলেন। এটা আমাদের দায়িত্ব। এলাকাবাসী কাজটা খুব খারাপ করেছেন। তারা আমাদের কথা শুনতে চাননি।’ওসি মো. আব্দুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘অবরুদ্ধ লোকজনকে উদ্ধারের জন্য গেলে কনে পক্ষের লোকজন আমাদের লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়ে মারে। পাশের এক বাড়িতে আশ্রয় নিলে লোকজন আমাকে ঘিরে ধরেছিল। সরকারি কাজে বাধা ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে।’

সুত্র : সমকাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়