শিরোনাম
◈ ভারতীয় যুদ্ধবিমান তাড়ানোর দাবি পাকিস্তানের, সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা ◈ অনুমোদন ছাড়া হজ পালনে কড়া শাস্তি: সৌদিতে ২০ হাজার রিয়াল জরিমানা ও ১০ বছরের নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা ◈ বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে তানিয়া আমিরের বক্তব্য বিভ্রান্তিকর ◈ শেহবাজ-জয়শঙ্করকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন, যে কথা হলো.. ◈ যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেন খনিজ সংক্রান্ত চুক্তি সই: যৌথভাবে খনিজ ও জ্বালানি সম্পদ কাজে লাগাতে বিনিয়োগ তহবিল গঠন ◈ বাংলাদেশ-আলজেরিয়া কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি চুক্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে ◈ বাংলাদেশ সব দেশের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করে: প্রেস সচিব ◈ প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের আহ্বান: শ্রমিক-মালিকের ঐক্য গড়ে তুলতে হবে নতুন বাংলাদেশ ◈ সরকারি চাকরি আইনে বড় পরিবর্তন: বিক্ষোভ-অনুপস্থিতিতে তদন্ত ছাড়াই ৮ দিনের মধ্যে চাকরিচ্যুতির বিধান ◈ ৫ মে থেকে বাজারে আসছে সাতক্ষীরার সুস্বাদু আম, রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ৭০ মেট্রিক টন

প্রকাশিত : ০৯ জুলাই, ২০২৪, ০৭:৫৮ বিকাল
আপডেট : ৩১ মার্চ, ২০২৫, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আবেদ আলীকে চেনেন না ‘হোটেল সান মেরিনা’র মালিক

উত্তম হাওলাদার, কলাপাড়া: [২] ‘হোটেল সান মেরিনা’ পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটায় অবস্থিত। এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়নি। তবে এ হোটেলটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ট্যাটাস দিয়ে আলোচনার সৃষ্টি করেছেন সৈয়দ আবেদ আলী। তিনি বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) পরীক্ষাসহ ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে অভিযুক্ত এবং পিএসসির চেয়ারম্যানের সাবেক গাড়িচালক ছিলেন বলে জানা গেছে। 

[৩] গত ১৮ মে আবেদ আলী তার ফেসবুক পেইজে এ হোটেল নিয়ে লিখেছেন, আমাদের নতুন হোটেল এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলাম আজ। সমুদ্রকণ্যার পাড়ে আজীবন নিজের জন্য একটা থাকার ব্যবস্থা ও একই সাথে একটা হোটেলের মালিকানা অর্জন করতে আপনিও শেয়ার কিনতে পারেন। শেয়ার কিনতে যোগাযোগ করুন।

[৪] স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সান মেরিনা হোটেলটি এখনও নির্মিত হয়নি। এখানের জায়গা খালি পড়ে রয়েছে। সামনের অংশে রয়েছে ৬-৭টি লেবার শেড। এছাড়া হোটেলটি কোন ডিজাইনে হবে তার ছবি দিয়ে একটি সাইনবোর্ড ঝুলানো রয়েছে হোটেলের নির্ধারিত জায়গার সামনের অংশে। ২০১০ সালে এ হোটেলের মূল মালিক দাবিদার মো.মোশারফ হোসেন আবাসিক হোটেল নির্মাণ করার জন্য কুয়াকাটা পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের পাঞ্জুপাড়ায় ৪০ শতাংশ জমি ক্রয় করেন।

[৫] হোটেলটির সাইট ম্যানেজার মো.ফারুক হোসেন জানান, তিনি দীর্ঘ ৮ বছর ধরে ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। এ হোটেলটির মালিক হিসেবে মোশারফ হোসেনকে এককভাবে চিনেন। আবেদ আলী  বিষয়ে যে কথা আসছে, তিনি রোজার ঈদের কিছুদিন পরে কুয়াকাটায় ঘুড়তে এসে কোন এক হোটেলে ছিলেন। আমাদের হোটেলের শেয়ার বিক্রির সাইনবোর্ড দেখে বিস্তারিত জানার জন্য আমার সাথে কথা বলেন। পরে তাকে হেড অফিসের সাথে কথা বলতে বলেছি। 

[৬] সান মেরিনা হোটেলের মালিক মোশারফ হোসেন বলেন, গত দুই-তিন মাস আগে সৈয়দ আবেদ আলী আমার হোটেলটির সামনে অপর একটি হোটেলে এসে উঠেন। পরদিন সকালবেলা আমার হোটেলের জায়গায় গিয়ে শেয়ার ক্রয় করবেন বলে জানায়। তখন সে আমার লোকের কাছ থেকে শেয়ার ক্রয়ের বিস্তারিত জেনে যায়। এ পর্যন্তই। আসলে আমি কখনও তাঁকে দেখিনি এবং চিনিও না। 

[৭] তিনি আরও বলেন, আবেদ আলীকে একজন টাউট প্রকৃতির লোক বলে মনে হয়েছে। এবিষয়ে আমি ঢাকার গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছি।

প্রতিনিধি/একে

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়