শিরোনাম
◈ অর্থনৈতিক সংকটে সিংহভাগ মানুষ কোরবানি দিতে পারেনি: জিএম কাদের ◈ সুপার এইটে স্থান, ক্রিকেট দলকে রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন ◈ ফিলিস্তিনসহ সুবিধা বঞ্চিতদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির ◈ শাসকগোষ্ঠী উল্লাসের ঈদ করছে আর বিএনপি নেতাকর্মীদের বাসায় চলছে শোকের মাতম: রিজভী  ◈ কারাগারে গরু ও খাসি কোরবানি, বন্দিদের বিশেষ বিনোদনের ব্যবস্থা ◈ দেশবাসীকে ভয়ভীতি কোরবানি দেওয়ার আহ্বান মির্জা আব্বাসের ◈ এবারের ঈদ দেশের মানুষের কাছে একটা কষ্টের দিন: মির্জা ফখরুল ◈ ঈদুল আজহা উপলক্ষে সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর ◈ ভারতে ফ্রিজে গরুর মাংস পাওয়ায় বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হলো ১১টি বাড়ি ◈ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ৫০ বছরের পেট্রোডলার চুক্তি বাতিল করল সৌদি আরব

প্রকাশিত : ২৬ মে, ২০২৪, ০৬:৩৮ বিকাল
আপডেট : ২৬ মে, ২০২৪, ০৬:৩৮ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের র‌্যাম্পের পিলারে ফাটল

এম আর আমিন, চট্টগ্রাম: [২] চট্টগ্রাম নির্মাণাধীন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের র‌্যাম্পের ৪টি পিলারে ফাটল দেখা দিয়েছে। লালখানবাজার এলাকায় নামা এ র‌্যাম্পের পিলারে এসব ফাটল দেখা যায়। 

[৩] এ বিষয়ে জানতে চাইলে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্পের পরিচালক প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান বলেন, আমরা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের জন্য এই পষন্ত ৩৯০ টি পিলার করেছি কোন সমস্যা হয়নি। দুইটি পিলারে উপরে এক হাজার টন লোড একটি গাডার পাঁচশ টন করে। আমরা ডিজাইন অনুযায়ী কাজ করেছি আশা করি কোন সমস্যা হবে না। 

[৪] তিনি আরও বলেন, এটি হেয়ারলাইন ক্র্যাক (ফাটল)। নানা কারণে নির্মাণাধীন এমন অবকাঠামোতে এ রকম ফাটল হয়ে থাকে। এটা গভীর কোনো ফাটল বা বড় কোনো কিছু নয়। এটি আমরা ঠিক করে ফেলব। এই ফাটলে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে কোনো প্রভাব ফেলবে না। ফাটলগুলো মেরামতের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তবে এগুলো কোনো গভীর ফাটল নয়, হেয়ারলাইন ক্র্যাক। এমন ফাটল যে কোনো নির্মাণাধীন অবকাঠামোতে হওয়া স্বাভাবিক। এতে অবকাঠামোর ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে না। 

[৫] উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম নগরীর যানজট নিরসনের লক্ষ্যে ২০১৭ সালের ১১ জুলাই একনেক সভায় শহরের লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত ‘এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ’ প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। প্রথমে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় তিন হাজার ২৫০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। তিন বছরের মধ্যে অর্থাৎ ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ শতভাগ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। দ্বিতীয় দফায় ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। তবে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তৃতীয় দফায় ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়। এই দফায় সময় বেড়েছে এক বছর। অর্থাৎ ২০২৩ সালের জুনে কাজ শেষ হওয়ার কথা। একই সময়ে প্রকল্পের নির্মাণ ব্যয় বাড়িয়ে চার হাজার ৩৬৯ কোটি ৭ লাখ ১০ হাজার ৮১৯ টাকা করা হয়। সিডিএর এই প্রকল্প যৌথভাবে বাস্তবায়ন করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স-র‍্যাংকিন। সম্পদনা: এ আর শাকিল

প্রতিনিধি/এআরএস

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়