শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০৪ এপ্রিল, ২০২৪, ০৫:০৮ বিকাল
আপডেট : ০৫ এপ্রিল, ২০২৪, ০৪:৪৪ দুপুর

প্রতিবেদক : আরমান হোসেন

পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের মেয়াদ এক বছর বাড়লো

সালেহ্ বিপ্লব: [২] পরিকল্পনা কমিশন বৃহস্পতিবার এ প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা অনুবিভাগ বুধবার এ সংক্রান্ত প্রস্তাবনা পাঠায়। প্রকল্পের মেয়াদ বাড়লেও ব্যয় বাড়বে না। 

[৩] পদ্মা সেতু রেলসংযোগ বাস্তবায়নের মেয়াদ ছিল ২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। 

[৪] প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী আফজাল হোসেন জানান, প্রকল্পের অগ্রগতি ৯০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। তবে কিছু কাজ বাকি। তাই ২০২৪ সালের ৪ মে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না। তবে এ বছরের জুন-জুলাই নাগাদ নির্মাণ বাজ শেষ করা যাবে বলে আমরা আশাবাদী। বাকি সময়টা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান আনুষঙ্গিক কাজগুলো করবে। রেল যথারীতি চলবে।  

[৫] অন্যদিকে, বিগত বছরগুলোতে প্রকল্প সহায়তা থেকে ব্যয়ের হার বিবেচনায় দেখা যায়, নির্ধারিত সময়ের আগে ১০ মাসের মধ্যে ২ হাজার ৯ কোটি টাকা ব্যয় করা সম্ভব হবে।

[৫.১] সেক্ষেত্রে ঋণ প্রাপ্যতার সময়ের মধ্যে ১ হাজার ৯১০ কোটি ৪৩ লাখ টাকার প্রকল্প সহায়তা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ব্যয় হবে না। তাই চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ঋণ প্রাপ্যতার মেয়াদ বাড়ানো না হলে, অবশিষ্ট কাজের জন্য বরাদ্দ করা অর্থ ব্যয় করা সম্ভব হবে না।

[৬] পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের আওতায় ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত রেললাইন স্থাপন করা হচ্ছে। প্রকল্পটি ২০১৬ সালের ৩ মে অনুমোদন করা হয়। সে সময় এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ৩৪ হাজার ৯৮৯ কোটি টাকা। ২০১৮ সালের ২২ মে প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন করলে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৩৯ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২৪ হাজার ৭৪৯ কোটি ৪ লাখ টাকা অর্থায়ন করছে চীনের এক্সিম ব্যাংক।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়