শিরোনাম
◈ দেশ ছাড়লেন হাসিনার সেই চাচা! ◈ বুধবার কারামুক্ত হ‌চ্ছেন পাকিস্তানের সা‌বেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান?  ◈ জি৭ শীর্ষবৈঠকের আগে ন‌রেন্দ্র মোদীকে হুমকি খলিস্তানপন্থীদের, হুঁশিয়ারি কানাডার সাংবাদিককেও ◈ স্পেনকে হারিয়ে উয়েফা নেশন্স লিগ চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল ◈ বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট টিম ◈ মধ্য রাতে দেশে ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ◈ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক হলে দেশের জন্য পজিটিভ মেসেজ: প্রেস সচিব (ভিডিও) ◈ সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি ◈ অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত: রেমিট্যান্স ও রফতানিতে নজরকাড়া অগ্রগতি ◈ মানুষ রোজা রাখবে নাকি নির্বাচনের প্রচারণা করবে, প্রশ্ন রিজভীর (ভিডিও)

প্রকাশিত : ০৭ জুন, ২০২৫, ০৮:০০ রাত
আপডেট : ০৯ জুন, ২০২৫, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ঢাকায় কোরবানির মাংসের অস্থায়ী বাজার: ২০০-৭৫০ টাকায় মিলে ১ কেজি গরুর মাংস

রাজধানীর বেশিরভাগ এলাকায় দুপুরের মধ্যেই পশু কোরবানির পর দরিদ্রদের মধ্যে মাংস বিতরণ শেষ হয়। অনেকেই সংগ্রহ করা মাংসের কিছু অংশ রেখে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করেন। রাত পর্যন্ত জমে ওঠা ভ্রাম্যমাণ এসব বাজারে মাংস বিক্রি হয় মানভেদে ২০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে।

রাজধানীতে এটি কোনো স্থায়ী বাজার নয়। বিভিন্ন বাসা-বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা কোরবানির দানের মাংসই বিক্রি করছেন নিম্নবিত্ত ও দরিদ্ররা। বাড়ি বাড়ি সংগ্রহ করা মাংসের কিছু অংশ নিজেদের জন্য রাখেন। নিম্ন আয়ের এসব মানুষের ফ্রিজ না থাকায় দীর্ঘদিন সংরক্ষণের সুযোগ নেই। তাই অতিরিক্ত মাংস বিক্রি করছেন এসব বাজারে।

রাজধানীর মালিবাগ, মহাখালী, খিলগাঁও, মিরপুরসহ বিভিন্ন জায়গায় গড়ে ওঠে ভ্রাম্যমাণ এসব বাজার। যেখানে, প্রতি কেজি কোরবানির মাংস বিক্রি হয় ২০০ টাকা থেকে ৭৫০ টাকার মধ্যে। জানা যায়, মাংসের মানভেদেই ওঠানামা করে দাম।

অস্থায়ী বাজারে এক মাংস বিক্রেতা বলেন, ‘৩০০ টাকার মাংস আছে, ৬০০ টাকার মাংসও আছে। এখানে মিলে মিশে বিক্রি করছি।’

অপর এক বিক্রেতা বলেন, ‘যারা নিম্নবিত্ত মানুষ, অনেক টাকা দিয়ে মাংস কিনতে পারে না। তারা এখানে এসে অল্প টাকায় মাংস কেনে।’

মাংস নিয়ে বসার সাথে সাথেই ভিড় জমান ক্রেতারা। যারা পশু কোরবানি দিতে পারেননি বা চক্ষুলজ্জায় কারো দরজায় যেতে পারেননি, তারাই মূলত এই বাজারের ক্রেতা। 

একজন মাংস ক্রেতা বলেন, ‘কসাইয়ের দোকান থেকে কিনতে অনেক টাকা লাগে, এখান থেকে কিনতে কম টাকা লাগে।’

দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত চলে অস্থায়ী বাজার। সাধারণ ক্রেতার পাশাপাশি বিভিন্ন হোটেল, রেঁস্তোরা ব্যবসায়ীর উপস্থিতিও লক্ষ্য করা যায় এসব বাজারে। উৎস: নিউজ24

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়