শিরোনাম
◈ প্রধান উপদেষ্টা গণভবনে আজ দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করবেন ◈ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ◈ পিএসজিকে হা‌রি‌য়ে দ্বিতীয়বার ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন চেলসি ◈ মার্কিন শুল্ক: বাংলাদেশের রপ্তানিতে প্রভাব, বেকারত্বের শঙ্কা ◈ ক্ষমতার চূড়ান্ত পরিণতি, শাসকদের জন্য যে শিক্ষা রেখে গেল হাসিনার পতন: স্টেটসম্যানের সম্পাদকীয় ◈ সংবিধান, সংস্কার ও সমাধান: রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আইনজীবী শিশির মনিরের খোলা চিঠি ◈ হাইকোর্টে টিউলিপ সিদ্দিকের মামলা স্থগিত, আপিলের সিদ্ধান্ত দুদকের ◈ সঠিক পথে এগোচ্ছে বাংলাদেশ’—অর্থনীতিতে আশাবাদী বিশ্বব্যাংক ◈ ডলারের দাম আরও কমেছে, বাড়ছে টাকার মান ও রিজার্ভ ◈ ঝালকাঠিতে এনসিপি’র গাড়িবহর আটকে দিলো বৈষম্যবিরোধীদের একটি পক্ষ (ভিডিও)

প্রকাশিত : ০৭ জুন, ২০২৫, ০৮:০০ রাত
আপডেট : ১৩ জুলাই, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ঢাকায় কোরবানির মাংসের অস্থায়ী বাজার: ২০০-৭৫০ টাকায় মিলে ১ কেজি গরুর মাংস

রাজধানীর বেশিরভাগ এলাকায় দুপুরের মধ্যেই পশু কোরবানির পর দরিদ্রদের মধ্যে মাংস বিতরণ শেষ হয়। অনেকেই সংগ্রহ করা মাংসের কিছু অংশ রেখে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করেন। রাত পর্যন্ত জমে ওঠা ভ্রাম্যমাণ এসব বাজারে মাংস বিক্রি হয় মানভেদে ২০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে।

রাজধানীতে এটি কোনো স্থায়ী বাজার নয়। বিভিন্ন বাসা-বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা কোরবানির দানের মাংসই বিক্রি করছেন নিম্নবিত্ত ও দরিদ্ররা। বাড়ি বাড়ি সংগ্রহ করা মাংসের কিছু অংশ নিজেদের জন্য রাখেন। নিম্ন আয়ের এসব মানুষের ফ্রিজ না থাকায় দীর্ঘদিন সংরক্ষণের সুযোগ নেই। তাই অতিরিক্ত মাংস বিক্রি করছেন এসব বাজারে।

রাজধানীর মালিবাগ, মহাখালী, খিলগাঁও, মিরপুরসহ বিভিন্ন জায়গায় গড়ে ওঠে ভ্রাম্যমাণ এসব বাজার। যেখানে, প্রতি কেজি কোরবানির মাংস বিক্রি হয় ২০০ টাকা থেকে ৭৫০ টাকার মধ্যে। জানা যায়, মাংসের মানভেদেই ওঠানামা করে দাম।

অস্থায়ী বাজারে এক মাংস বিক্রেতা বলেন, ‘৩০০ টাকার মাংস আছে, ৬০০ টাকার মাংসও আছে। এখানে মিলে মিশে বিক্রি করছি।’

অপর এক বিক্রেতা বলেন, ‘যারা নিম্নবিত্ত মানুষ, অনেক টাকা দিয়ে মাংস কিনতে পারে না। তারা এখানে এসে অল্প টাকায় মাংস কেনে।’

মাংস নিয়ে বসার সাথে সাথেই ভিড় জমান ক্রেতারা। যারা পশু কোরবানি দিতে পারেননি বা চক্ষুলজ্জায় কারো দরজায় যেতে পারেননি, তারাই মূলত এই বাজারের ক্রেতা। 

একজন মাংস ক্রেতা বলেন, ‘কসাইয়ের দোকান থেকে কিনতে অনেক টাকা লাগে, এখান থেকে কিনতে কম টাকা লাগে।’

দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত চলে অস্থায়ী বাজার। সাধারণ ক্রেতার পাশাপাশি বিভিন্ন হোটেল, রেঁস্তোরা ব্যবসায়ীর উপস্থিতিও লক্ষ্য করা যায় এসব বাজারে। উৎস: নিউজ24

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়