শিরোনাম
◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ১৭ জানুয়ারী, ২০২২, ১২:৫৯ দুপুর
আপডেট : ১৭ জানুয়ারী, ২০২২, ০১:২২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] রাজশাহীর বরেন্দ্র জাদুঘরের ৯৪ ভাগ প্রত্নসম্পদ গুদামে

মাজহারুল ইসলাম: [২] প্রস্তর ও ধাতব প্রত্নভাস্কর্য, টেরাকোটা, মুদ্রা ও পাণ্ডুলিপি, ধাতবসামগ্রী এবং শিলালিপি মিলে প্রায় ১৯ হাজারের মতো প্রত্ননিদর্শন রয়েছে এখানে। এরমধ্যে মাত্র ১১০০ থেকে ১২০০ নিদর্শন প্রদর্শিত হয়। স্থানসংকুলান না হওয়ায় প্রায় ৯৪ ভাগ প্রত্নসম্পদ রাখা হয়েছে গুদামঘরে। প্রদর্শিত হচ্ছে মাত্র ৬ ভাগ। নিউজবাংলা

[৩] এ জাদুঘরে রয়েছে অনেক প্রাচীন পুথি, যা রাখা হয়েছে একটি ঘরে। সেটি প্রদর্শনের জন্য নয়। যথাযথভাবে সংরক্ষণের অভাবে এগুলো এখন নষ্টের পথে। এগুলোর ডিজিটাল কপি নেই জাদুঘর কর্তৃপক্ষের কাছে। ফলে হাজার বছরের পুরোনো পুথিগুলো চিরতরে হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম।

[৪] বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর দেশের প্রাচীনতম সংগ্রহশালা। এটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালিত। বাংলার প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ভাস্কর্যের শ্রেষ্ঠ সংরক্ষণাগার এ জাদুঘরের সূচনা ঘটে ১৯১০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ‘বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতি’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। দুই বাংলার ইতিহাসে এ সমিতিই প্রথম জাদুঘর কার্যক্রম শুরু করে। ১৯১৪ সালে এই সমিতিকে ‘১৮৬০ সালের ভারতীয় সমিতি আইন’ অনুযায়ী নিবন্ধন করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়