শিরোনাম
◈ ডায়াবেটিস, স্থূলতা ও হৃদ্‌রোগ থাকলে অভিবাসীদের ভিসা নাও দেওয়া হতে পারে: ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন নির্দেশনা ◈ ‘আমি একজন হতভাগী, পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চা রেখে গেলাম, দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন’ ◈ গুলিবিদ্ধ এরশাদ উল্লাহর খোঁজ নিলেন বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, দ্রুত সুস্থতা কামনা ◈ ভারতীয় সীমান্তে সক্রিয় চক্র, দেখতে আসল কিন্তু জাল টাকা! (ভিডিও) ◈ নিউ ইয়র্কের মেয়র মামদানি উগান্ডার ক্রিকেট লিগে খেলেছেন ◈ জামায়াত নেতার ‘নো হাংকি পাংকি’ বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করলেন মাসুদ কামাল ◈ ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডর: বাংলাদেশ ঘিরে কৌশলগত চাপ বাড়াতে ভারতের নতুন পদক্ষেপ ◈ ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ক্লাব নিয়ে ঢাকায় হবে সুপার কাপ ফুটবল  ◈ ‌ক্রিশ্চিয়া‌নো রোনালদোর কাছে সৌদি আর‌বের চেয়ে স্পেনে গোল করা সহজ ◈ কয়েকশ কারখানা বন্ধ ও লাখো শ্রমিক বেকার, বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পের পরিস্থিতি কতটা উদ্বেগের

প্রকাশিত : ০৭ জানুয়ারী, ২০২২, ১০:০৭ দুপুর
আপডেট : ০৭ জানুয়ারী, ২০২২, ০৩:১৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বাংলাদেশের চেয়ে বেকার বেশি ভারতে, চাকরির সঙ্কটে শিক্ষিতরা

ওয়ালিউল্লাহ সিরাজ: [২] ভারতের বেকার যুবকের মধ্যে জিতেন্দ্র মৌর্য একজন। তিনি এসেছিলেন মধ্যপ্রদেশের কেন্দ্রীয় রাজ্যে ১৫টি অল্প দক্ষ সরকারি চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দিতে। তাদের মধ্যে অনেকেরই ছিলেন স্নাতকোত্তর, প্রকৌশলী ও এমবিএ করা। দেশটিতে গত সপ্তাহে আইনে স্নাতক করা একজন ড্রাইভার হিসেবে চাকরির আবেদন করেছেন। বিবিসি

[৩] জিতেন্দ্র মৌর্য বলেন, পরিস্থিতি এতোটা খারাপ যে মাঝে মাঝে বই কেনার টাকা থাকে না। তাই আমি ভাবছি কোনো একটা কাজ পেয়ে গেলে সেটাই করবো।

[৪] সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমির তথ্য অনুসারে, গত ডিসেম্বরে ভারতে বেকারত্বের হার ছিলো প্রায় ৮ শতাংশ। ২০২০ সালে বেকারত্বের এই হার ছিলো ৭ শতাংশ।

[৫] বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসু বলেন, ১৯৯১ সালে ভারত বড় ধরণের অর্থনৈতিক সঙ্কটে পড়েছিলো। তখন ভারতে ডলারের সঙ্কট দেখা দিয়েছিলো। এর পর আর এমন সঙ্কটে পড়তে হয়নি।

[৬] কৌশিক বসু আরো বলেন, বেশিরভাগ দেশেই ২০২০ সালে বেকারত্বের হার বেড়েছে। কিন্তু ভারতের বেকারত্বের হার বাংলাদেশের চেয়ে বেড়েছে ৫.৩ শতাংশ। মেক্সিকো থেকে বেড়েছে ৮.৭ শতাংশ। আর ভিয়েতনামের চেয়ে বেড়েছে ২.৩ শতাংশ।

[৭] শ্রম অর্থনীতিবিদ রাধিকা কাপুর বলেন, বেকারত্ব একটি বিলাসিতা। এই বিলাসিতা বহন করতে পারে যারা শিক্ষিত ও তুলনামূলকভাবে সচ্ছল। এই বিলাসিতা দরিদ্র ও কম দক্ষ মানুষদের জন্য নয়।

[৮] বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে দেখা গেছে ভারতের কর্মীদের ৪৫ শতাংশের মাসিক বেতন ৯ হাজার ৭৫০ রুপি। ২০১৪ সালে মোদি সবাইকে চাকরি দেওয়ার কথা বলেই ক্ষমতায় এসেছিলেন। কিন্তু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে কিছু কিছু করে প্রণোদনা দিচ্ছেনও বটে। কিন্তু সেটা যথেষ্ট নয়। সম্পাদনা: রাশিদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়