জিয়াসমিন শান্তা: রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসা কোনো ব্যক্তির মুখের ভাষার এই শ্রী শুনে মনে হচ্ছে আমরা দেউলিয়া হওয়ার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। এসব নিয়ে কথা বলার রুচি আসলেই নেই কিন্তু ডোন্ট কেয়ার মুডে থাকলে বা নীবর থাকলে সমাজের অতি বুঝদার শ্রেণি মনে করে অপরাধী তাই হয়তো চুপ মেরে আছে। আর কথা আমাদেরই বলতে হবে নয়তো এসব ফালতু লোকদের মুখ দিয়ে বের হওয়া বিষে সব ধ্বংস হয়ে যাবে।
এই লোক এতোবড় স্পর্ধা নিয়ে কথা বলে যদি বহাল তবিয়তে থাকে তাহলে দলের সবাইকে বলছি রাজনীতি করা একটি মেয়েও যদি নৈতিক, চরিত্রবান থেকে থাকে তার দীর্ঘশ্বাস থেকে কেউ রক্ষা পাবে না। এই প্রতিমন্ত্রী একজনকে ইঙ্গিত করে কথা বলেনি, বলেছে সকল মেয়েকে নিয়ে যারা রাজনীতি করে। আমি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় পদে আছি, আমি একক কোনো মেয়ে নই। ছাত্রলীগের হাজার হাজার মেয়ের প্রতিনিধি আমি। আমি আমার অবস্থান থেকে জানতে চাই কোন সাহসে আপনি এভাবে ছাত্রলীগ বা ছাত্রলীগের মেয়েদের দিকে এ ধরনের তকমা ছুড়ে দিয়ে কথা বললেন?
প্রতিমন্ত্রী চাওয়া বা যোগ্যতার চেয়ে বেশি পেয়ে গেছেন, তাই হজম না হয়ে বদহজম হওয়াতেই এসব কথাবার্তা বলছেন। আপনার রিহ্যাবে যাওয়া উচিত। মিনিমাম গার্ডস থাকলে আপনি রোকেয়া হল বা শামসুন্নাহার হলের মেয়েদের সামনে আসুন, আপনাকে যথোপোযুক্ত ভাষা শিখিয়ে দিবো মাননীয়। আপনাকে সাইকো ছাড়া আর কিছুই মনে হয়নি। আর বাতুল লোক সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় পদে থাকার যোগ্য নয়। আপনার যে মুখের ভাষা সে মুখে পবিত্র জয় বাংলার কথা শুনলে লজ্জা, ঘৃণা ও ক্রোধ হয়। প্রেসের মাধ্যমে এই বিশিষ্টের বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানাই। Jiasmin Shanta-র ফেসবুক ওয়ালে লেখাটি পড়ুন।
আপনার মতামত লিখুন :