সুজিৎ নন্দী: [২] ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, নিজে বাসায় শুয়ে-বসে থেকে বদলি চালক দিয়ে গাড়ি চালানো যাবে না। এর প্রমাণ পাওয়া গেলে চাকরিচ্যুত করা হবে। জিপিএস ট্র্যাকার লাগানো হবে সব গাড়িতে।
[৩] তিনি আরো বলেন, প্রতিটি গাড়ি কোথায় যায়, কখন বের হয় সবকিছুর রেকর্ড রাখা হবে। এসব নির্দেশনা না মানলে গোল্ডেন হ্যান্ডশেক দেওয়া হবে।
[৪] প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে জানিয়ে মেয়র বলেন, ২৫ জন করে চালকের বিআরটিএতে পাঠানো হবে। তাদের সাত দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। বছরে একবার এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে চালকদের।
[৫] মঙ্গলবার নগর ভবনের সভাকক্ষে চালকদের সঙ্গে আলোচনা সভায় মেয়র আতিকুল ইসলাম এ কথা বলেন। এ সময় সভায় চালকদের বিভিন্ন নির্দেশনা দেন মেয়র। ঢাকা উত্তর সিটির সব গাড়ির বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) নিবন্ধন ও নিয়মিত ফিটনেস পরীক্ষা করার ঘোষণা দিয়েছেন মেয়র।
[৭] বর্জ্যের কোনো গাড়ি দিনে চালানো যাবে না উল্লেখ করে আতিকুল ইসলাম আরও বলেন, তবে জরুরি প্রয়োজনে কিছু গাড়ি চলবে। প্রত্যেক চালকের লাইসেন্স থাকতে হবে এবং সেটা সঙ্গে গাড়িতে রাখতে হবে। গাড়ি নিয়ে বের হলে নিজের চিন্তা যেমন করতে হয়, তেমনি রাস্তায় যেসব মানুষ থাকে, তাদের কথাও মাথায় রাখতে হবে চালকদের।
[৮] সভায় শতাধিক চালক ছাড়াও ডিএনসিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় চালকদের পক্ষে ডিএনসিসি পরিবহন চালক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাজাবুল হক বক্তব্য রাখেন।
আপনার মতামত লিখুন :