সালেহ্ বিপ্লব: [২] ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানিয়েছেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের আর্থ্রাইটিস, হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। নতুন সমস্যা ‘ডিকম্পেনসেটেড লিভার’, সেই সঙ্গে হার্টের সমস্যা বেড়েছে।
[৩] ডাক্তার জাহিদের বরাতে ডেইলি স্টার বুধবার লিখেছে, বেগম জিয়ার শরীর কোনো চিকিৎসাতেই রেসপন্স করছে না। ওষুধেও প্রত্যাশিত সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না।
[৪] বুধবার ফেসবুকে সিনিয়র সাংবাদিক শফিকুল আলম লিখেছেন, বেগম জিয়ার লিভার সিরোসিস হয়েছে। এই একটি মাত্র রোগই যে কারো জন্য প্রাণসংহারী হতে পারে, যদি না লিভার প্রতিস্থাপন করা হয়। তিনি ক্রনিক কিডনি ডিজিজে ভুগছেন, হার্টের ডান দিকে ‘ফেইলিউর’ হয়েছে।
[৫] একজন চিকিৎসকের বরাত দিয়ে তিনি আরো লিখেন, জেলখানায় খালেদা জিয়ার অসুস্থতা বেড়েছে। এটা সহজেই উপলব্ধি করা যায়, ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি তিনি কারাগারে গেলেন পায়ে হেঁটে। আর ২০২০ সালের ২৫ মার্চ বের হলেন হুইল চেয়ারে।
[৬] ১৮ নভেম্বর নিউজবাংলা ২৪ জানায়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শরীরের খনিজ উপাদানগুলো ওঠানামা করছে। সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ক্লোরিন উপাদানের পরিমাণ কমে গেছে।
[৭] ১৯ নভেম্বর ভোরের কাগজ লিখেছে, সূত্রমতে, খালেদা জিয়ার রক্তে হিমোগ্লোবিন দ্রুত কমে যাচ্ছে। লিভার জটিলতার কারণে তিনি রক্তবমি করেছেন।
আপনার মতামত লিখুন :