আমিরুল ইসলাম : [২] স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের প্রতিনিধিত্বকারী সংস্থা এইএইচএস প্রোভাইডার বলছে, ইতোমধ্যে নানা কারণে কেয়ার হোম কর্মীরা কাজ ছেড়েছে। ‘নো জ্যাব, নো জব’ নীতি আসার পর কেয়ার হোমগুলি বিশৃঙ্খলার মধ্যে পড়েছে। এর কারণে শত শত বাড়িতে কাজের সুযোগ বন্ধ হয়েছে।
[৩] আনুমানিক ৫৭ হাজার কর্মচারিকে এই বিতর্কিত নিয়মের কারণে বরখাস্ত করা হয়েছিলো যা কর্মশক্তির ১০ শতাংশ।
[৪] স্বাস্থ্য কর্তারা বলছে, কেয়ার হোম কর্মীদের পাচ’শ ইউরো বোনাস পাওয়া উচিত যাতে তারা এই কাজ না ছাড়ে। অ্যামাজন থেকে ইতোমধ্যে এই সেক্টরের কর্মীদের তিন হাজার ইউরো সাইন আপ পেমেন্টের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিলো।
[৫] এনএইএস প্রোভাইডার একটি উৎসব ভাতা দেওয়ার জন্য মন্ত্রীদের আহ্বান করেছে যাতে করে তীব্র শীতের সময় এই সেক্টরের কর্মীরা কাজ না ছাড়ে।
[৬] সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী ক্রিস হপসন ন্যূনতম ৫০০ ইউরো বোনাস দেওয়ার কথা বলেছেন যার ফলে ৭৫ কোটি ইউরো খরচ হবে। সামাজিক যত্ন বন্ধ করে ক্ষুদ্র ও বৃহৎ শিল্পক্ষেত্রে লোকবলের যাওয়া বন্ধ করতে সরকারকে খুব দ্রুত ও জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে। সম্পাদনা : রাশিদ