শিরোনাম
◈ নিউইয়র্কে পা রাখলেই গ্রেপ্তার করা হবে নেতানিয়াহুকে: হুঁশিয়ারি জোহরান মামদানির ◈ পল্লবী থানার সামনে পরপর তিন ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে পালালো দুর্বৃত্তরা—আহত ৩ ◈ সাবেক আ.লীগ সরকারের ৩৩২ কোটি টাকায় রোজ গার্ডেন কেনা নিয়ে অনুসন্ধানে দুদক ◈ বাংলাদেশকে বিজনেস ভিসা দেওয়া শুরু করেছে ভারত: প্রণয় ভার্মা ◈ ভোটার কার্ড করেন ৩০ হাজার টাকায়, পাসপোর্ট করতে গিয়ে আটক ◈ গণভোট প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর জিজ্ঞাসায় সিইসির জবাব: ‘আইন ছাড়া সম্ভব নয়’ ◈ অজিত দোভালের সঙ্গে ড. খালিলের সৌজন্য সাক্ষাৎ, আঞ্চলিক নিরাপত্তা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা ◈ আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ কোনদিকে, শেখ হাসিনার ফাঁসি হলে কি হবে? ◈ মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থিতার ব্যাপারে যে তথ্য দিল জামায়াত ◈ সিন্ডিকেটের ঝুঁকি—মালয়েশিয়ার শর্ত শিথিলের অনুরোধ বাংলাদেশ সরকারের

প্রকাশিত : ১৩ নভেম্বর, ২০২১, ১০:২২ রাত
আপডেট : ১৩ নভেম্বর, ২০২১, ১০:২২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জায়দুল আহসান পিন্টু: আমি শুধু আইনটি তুলে ধরলাম!

জায়দুল আহসান পিন্টু: * 'নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০' আইনের ২০ (৩) ধারা অনুযায়ী ‘বিচারের জন্য মামলা প্রাপ্তির তারিখ হতে ১৮০ দিনের মধ্যে ট্রাইব্যুনাল বিচারকাজ শেষ করবে।

* ৩১ক৷ (১) ধারামতে কোন মামলা ১৮০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি না হলে ট্রাইব্যুনালকে এর কারণ লিপিবদ্ধ করে একটি প্রতিবেদন ত্রিশ দিনের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে দিতে হবে, যার একটি অনুলিপি সরকারকেও দিতে হবে।

* (২) পাবলিক প্রসিকিউটর ও সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাকেও এর কারণ লিপিবদ্ধ করে একটি প্রতিবেদন ত্রিশ দিনের মধ্যে সরকারের কাছে দিতে হবে, যার অনুলিপি সুপ্রিম কোর্টে পাঠাতে হবে।

*** (৩) এসব প্রতিবেদন পর্যালোচনার পর যথাযথ কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ার জন্য দায়ী ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

গত ২১ বছরে কোন বিচারক পুলিশ বা আইনজীবীর বিরুদ্ধে কি কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে?

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়