খালিদ আহমেদ: [২] এ নিয়ে মন্ত্রণালয়ের ৯ জন কর্মচারী ও ১ জন ঠিকাদারকে নিজেদের জিম্মায় নিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
[৩] নতুন যে তিনজনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে তারা হলেন অহিদ খান, সেলিম ও নবী। তারা মন্ত্রণালয়ের কর্মচারী। তাদের মধ্যে অহিদ খান মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিবের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা।
[৪] একই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সংশ্লিষ্ট এক ঠিকাদারকে সোমবার রাতে রাজশাহী থেকে ঢাকায় নিয়ে আসে সিআইডি। এই ঠিকাদারের নাম নাসিমুল গণি। রাজশাহী নগরের রাজপাড়া থানার কেশবপুর এলাকায় তার বাড়ি। একই এলাকায় তার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অবস্থিত। তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজের কেনাকাটা সঙ্গে জড়িত ছিলেন। গায়েব হওয়া নথির মধ্যে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের কেনাকাটাসংক্রান্ত নথিও আছে।
[৫] তবে সিআইডির মুখপাত্র অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মো. আজাদ রহমান তিনজনকে হেফাজতে নেওয়ার বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু বলতে পারেননি।
[৬] গত বুধবার মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ থেকে ১৭টি নথি খোয়া যায়। বৃহস্পতিবার রাজধানীর শাহবাগ থানায় এ নিয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে মন্ত্রণালয়।