মাজহারুল ইসলাম: [২] অভিযোগের তীর কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. সেহাব উদ্দিন ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সাবেক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ সারওয়ার জাহানের দিকে। ঢাকা পোস্ট
[৩] নামসর্বস্ব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে নিজের শ্যালক ও ভাগ্নেকে কাজ দিয়েছেন ডা. সেহাব। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বিল কারসাজির মাধ্যমে ১২ কোটি ১০ লাখ ৬৫ হাজার ৯০০ টাকার কার্যাদেশ হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। অভিযোগ অনুসন্ধানে এরই মধ্যে পাঁচ সদস্যের একটি দল গঠন করা হয়েছে।
[৪] অনুসন্ধানের বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংস্থাটির উপপরিচালক (জনসংযোগ) মোহাম্মদ আরিফ সাদেক। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
[৫] কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের যন্ত্রপাতি বাজার-দরের চেয়ে পাঁচ থেকে ১০ গুণ বেশি দামে কেনা হয়েছে।
[৬] ভুয়া ট্রেড লাইসেন্স বানিয়ে ডা. সেহাব নিজেই বিভিন্ন নামে ব্যবসা করেছেন। কার্যপত্রে যেসব দেশ ও ব্র্যান্ডের নাম উল্লেখ করা হয়েছে সে অনুযায়ী যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হয়নি। চীন থেকে যন্ত্রপাতি কিনে যুক্তরাষ্ট্র, সুইজারল্যান্ডসহ বিভিন্ন নামিদামি কোম্পানির স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে।