মাসুদ আলম: [২] মঙ্গলবার বনানী থানার মামলায় ফিরোজ খন্দকার ও তার সহযোগী রাকিবুল ইসলামকে রিমান্ড চেয়ে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে তোলা হলে এ আদেশ দেন। এর আগে সোমবার গভীর রাতে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার আজীমনগর ইউনিয়ন থেকে তাদের গ্রেপ্তার কে ডিএমপি ডিবির সাইবার ইনভেস্টিগেশন বিভাগ।
[৩] ডিবি জানায়, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের মোবাইল নম্বর ক্লোন করে সংগঠনের বিভিন্ন জেলার নেতাকর্মীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিলেন ফিরোজ। প্রথমে ইন্টারনেট থেকে যুবলীগের বিভিন্ন কমিটির গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করেন ফিরোজ। বিভিন্ন কর্মসূচির কথা বলে তিনি যুবলীগ চেয়ারম্যান পরিচয়ে টাকা দাবি করে বিকাশ-রকেট নম্বর দিয়ে টাকা চাইতেন। সংগঠনের চেয়ারম্যানের কল পেয়ে নেতারা উৎফুল্ল মনে টাকা পাঠাতেন। ফিরোজের নামে আরও তিনটি প্রতারণার মামলা রয়েছে ।