খালিদ আহমেদ: [২] পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) এবং ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গর্ভনেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) যৌথ জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
[৩] আজ সোমবার প্রকাশিত জড়িপে বলা হয়েছে, করোনা মহামারির কারণে প্রায় ১৮ মাস ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এ ধরনের শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। গত আগস্টে এই গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
[৪] পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, 'এদের মধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ৩ দশমিক ৯৬ মিলিয়ন ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ৩ দশমিক ৯০ মিলিয়ন। যা দেশের প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের ২২ শতাংশ ও মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ৩০ শতাংশ।'
[৫] মার্চে করা পিপিআরসি এবং বিআইজিডির আরেকটি যৌথ গবেষণার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রায় ১ বছর ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় কমপক্ষে ৫ দশমিক ৯২ মিলিয়ন শিক্ষার্থী শিখন ঘাটতির ঝুঁকিতে আছে।
[৬] এদের মধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ৩ দশমিক ৪২ মিলিয়ন ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ২ দশমিক ৫০ মিলিয়ন।
[৭] পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান ও বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ইমরান মতিন আজ এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে এই গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।