শিমুল মাহমুদ: [২] চলতি বছরে হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৭২৯ জনে। আর মৃত্যু হয়েছে ৮২ জনের।
[৩] স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, অক্টোবরে ২ হাজার ৫৩২ জন, সেপ্টেম্বরে ৭ হাজার ৮৪১ জন, আগস্টে ৭ হাজার ৬৯৮ জন, জুলাইয়ে ২ হাজার ২৮৬ জন এবং জুন মাসে ২৭২ জন ও মে মাসে ৪৩ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হন। বর্তমানে ঢাকার ৪৬টি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৯২৮ জন এবং অন্যান্য বিভাগে ভর্তি আছেন ৪৮ জন।
[৪] প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহর বলেন, জুন, জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর এই চারটি মাসকে ডেঙ্গুর মূল মৌসুম বলা হয়। আবহাওয়ার কারণে একটু সময় বেশি লাগছে। আশা করছি এ মাসের মধ্যে কমে আসবে। তবে আমাদেরকে মশক নিধন অভিযান চালিয়ে যেতে হবে। অন্যথায় সময় আরো দীর্ঘ হবে।
[৫] বিএসএমএমইউ’র রিউমাটোলজি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, মশা না কমলে ডেঙ্গু কমবে না। মশা কমানো যাদের দায়িত্ব তারা যদি ঢিলামো করে প্রতি বছর এটা বাড়বে। তাই সারা বছর মশক নিধন কার্যক্রম চালু রাখতে হবে। আর মেয়র সাহেবদের একার পক্ষে মশক নিধন সম্ভব নয়। নাগরিকদের সচেতনতা দরকার।