আমিরুল ইসলাম : [২] মানবাধিকার কর্মী খুশী কবীর বলেন, করোনায় স্কুল-কলেজ বন্ধ এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট সুবিধাও সহজলভ্য নয়, ফলে কন্যাশিশুরা বাড়িতে বসে থাকছে। এতে বাল্যবিয়ের প্রবণতা বেড়েছে।
[৩] গ্রামের লোকজনের খোঁজখবর নেওয়ার মতো কেউ নেই। স্থানীয় সরকার, উপজেলা শিক্ষা অফিসাররা ঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করছে না। অর্থআয়ের ধান্দায় ব্যস্ত স্থানীয় প্রশাসন বাল্যবিয়ের খোঁজ রাখছে না।
[৪] বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ডা. মালেকা বানু বলেন, বাল্যবিবাহ বন্ধে প্রশাসনিক ও সামাজিক উদ্যোগ বৃদ্ধি দরকার। পারিবারের জীবন-জীবিকা হারানো, দারিদ্রতা বৃদ্ধির অভিঘাত কন্যাশিুর ওপর এসে পড়েছে।
[৫] দারিদ্র পরিবারগুলোর ঘুরে দাঁড়ানোর ব্যবস্থা করলে বাল্যবিবাহ কমবে।
[৬] নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতা বন্ধ করতে হবে।
[৭] বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে ব্যাপকভাবে প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে।