শিরোনাম
◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম  ◈ গৌরনদীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বদলি আদেশ ঘিরে অবরোধ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩

প্রকাশিত : ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৯:৪৭ রাত
আপডেট : ০১ অক্টোবর, ২০২১, ১২:৫৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বাংলাদেশি শিক্ষিকা সাবিনা নেসাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়: লন্ডন পুলিশ

খালিদ আহমেদ: [২] হত্যাকাণ্ডের সময়কার সিসিটিভি ফুটেজ থেকে পুলিশ জানতে পেয়েছে দুই ফুট লম্বা একটি অস্ত্র দিয়ে পিটিয়ে খুন করা হয় সাবিনা নেসাকে। লন্ডন পুলিশের বরাত দিয়ে বিবিসি বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে।

[৩] পুলিশ ওই ঘটনার জড়িত সন্দেহে গ্রেপ্তার আলবেনীয় নাগরিক কচি সেলামাজের (৩৬) বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ এনেছে। তাকে বৃহস্পতিবার আদালতে তোলা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

[৪] কচি আগে ডোমিনসের ডেলিভারি ম্যান হিসেবে কাজ করতেন।

[৫] সাসেক্সের ইস্টবোর্নের বাসিন্দা কচির এর আগে কোনো অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা ছিল না বলে জানিয়েছে পুলিশ। ইস্টবোর্নের একটি ফ্ল্যাটে প্রেমিকার সঙ্গে বাস করতেন কচি। তবে সম্প্রতি তার প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যায়।

[৬] হত্যাকাণ্ডের দিন কচি সাবিনার বাড়ির কাছের ওই পার্কে প্রায় দেড় ঘণ্টা অপেক্ষা করছিলেন বলে পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে।

[৭] গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে আটটার দিকে এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার পর বাড়ি থেকে মাত্র পাঁচ মিনিট দূরত্বে খুন হন সাবিনা নেসা।

[৮] দক্ষিণ লন্ডনের এক স্কুলের শিক্ষক ছিলেন সাবিনা নেসা। ২৮ বছর বয়সী এই ব্রিটিশ-বাংলাদেশি পড়াশোনা করেছেন গ্রিনিচ বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার স্কুলের প্রধান শিক্ষক সাবিনা নেসাকে একজন ‘মেধাবী, দয়ালু এবং নিবেদিতপ্রাণ’ শিক্ষক বলে বর্ণনা করেছেন।

[৯] সাবিনা নেসার পৈতৃক বাড়ি বাংলাদেশের সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায়। যুক্তরাজ্যের বেডফোর্ডশায়ারের একটি ছোট্ট শহরে স্যান্ডিতে থাকেন তার পরিবার। বাবা আবদুর রউফ কাজ করেন স্যান্ডির একটি রেস্টুরেন্টে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়