সুমাইয়া মিতু: [২] গবেষণায় পাওয়া গেছে এম-আরএনএ ভ্যাকসিনেশন যেমন ফাইজার-বায়োএনটেক বা মর্ডানা ডোজ গ্রহণে গর্ভবতী মায়ের কাছ থেকে শিশুর দেহে অ্যান্টিবডি প্রবেশ করবে। গবেষকরা ৩৬ জন নবজাতককে পরীক্ষা করে পেয়েছেন, তাদের মা করোনার ভ্যাকসিন গ্রহণ করায় শিশুদের প্রত্যেকের দেহেই করোনা প্রতিরোধী অ্যান্টিবডি রয়েছে। ইয়ন
[৩] অ্যান্টিবডির মাত্রা পরীক্ষা করা হয়েছে গর্ভবতী মায়ের নাভিরজ্জু থেকে সংগৃহিত রক্তের মাধ্যমে। এ পরীক্ষা চালানোর উদ্দেশ্য ছিলো শিশুর শরীরের অ্যান্টিবডি ভ্যাকসিনেশনের কারণে তৈরি হয়েছিলো নাকি পূর্ববর্তী কোনো সংক্রমণের মাধ্যমে তা জানতে।
[৪] এনওয়াইইউ ল্যানগন স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় কর্মরত একজন ধাত্রী এবং গবেষণাটির সহরচয়িতা অ্যাশলে রোমান ব্লুমবার্গকে জানিয়েছে, আমরা বর্তমানে সকল গর্ভবতী নারীদের মাতৃত্তকালীন সুবিধার জন্য করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণের পরামর্শ দিচ্ছি।
[৫] এ তথ্য প্রকাশে অধিক গর্ভবতী নারীরা টিকাগ্রহণে আগ্রহী হবে। রোগ নিয়ন্ত্রণ এবং নিরাময় বিভাগের ১১ সেপ্টেম্বরে প্রকাশকৃত তথ্যানুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ১৮ থেকে ৪৯ বয়সী গর্ভবতী নারীদের মধ্যে মাত্র ৩০ শতাংশ নারী টিকাগ্রহণ করেছে। সম্পাদনা: সাকিবুল আলম
আপনার মতামত লিখুন :