মাসুদ আলম : [২] ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসির দন্ডাদেশপ্রাপ্ত বন্দির সংখ্যা ৯১ জন। এই কারাগারে থাকা ফাঁসির দন্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে ৮৬ জনই বিডিআর বিদ্রোহ মামলার আসামি। এদিকে আপিল নিষ্পত্তি না হওয়ায় ফাঁসি কার্যকর বিলম্বিত হচ্ছে।
[৩] আদালত সূত্রে জানা যায়, কারও ফাঁসির আদেশ হলে তিনি আপিল করেন। আবার পেপারবুক তৈরিসহ আনুষঙ্গিক নানা কাজে অনেক সময় চলে যায়। করোনার কারণে গত দেড় বছরে লম্ব সময় কখনো আদালত বন্ধ ছিল। দ্রু রায় কার্যকরে এটিও একটি প্রতিবন্ধকতা।
[৪] সহকারী কারা মহাপরিদর্শক কাওয়ালিন নাহার বলেন, ফাঁসির আদেশ হওয়ার পর থেকেই সংশ্লিষ্ট আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে রাখা হয়। ফাঁসি কার্যকরের আগ পর্যন্ত তিনি ওই সেলেই থাকেন। কনডেম সেলে সাধারণত একজন বন্দী রাখার নিয়ম থাকলেও জায়গা সংকটের কারণে বেশিও রাখা হয়।
[৫] কারা মহাপরিদর্শক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. মোমিনুর রহমান মামুন বলেন, প্রতিটি কারাগারের কনডেম সেলের বন্দী রয়েছে। আদালতের নির্দেশ পেলে তাদের ব্যাপারে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।