শিরোনাম
◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩ ◈ স্প‌্যা‌নিশ ক্যাবরেরাই থাক‌ছেন বাংলা‌দেশ ফুটবল দ‌লের কোচ ◈ সন্ধ‌্যায় নেপালের বিরু‌দ্ধে লড়াই‌য়ে নাম‌ছে বাংলা‌দে‌শের মে‌য়েরা ◈ ঢাকায় হবে এশিয়া কাপের সভা, ভারত অংশ নে‌বে না ◈ এবার যে কারণে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করলেন ড. ফয়জুল হক ◈ ফিলিস্তিনকে অবিলম্বে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ সরকারকে ৬০ জন এমপির চিঠি ◈ সায়মা ওয়াজেদের ছুটি জবাবদিহির পথে গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ : প্রেসসচিব

প্রকাশিত : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:৫৭ দুপুর
আপডেট : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:৫৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বিদ্যুতে ‘কুইক রেন্টাল’ আরও ৫ বছর বাড়াতে সংসদে বিল উত্থাপন

মনিরুল ইসলাম: [২] জরুরি ভিত্তিতে বিদ্যুৎ ঘাটতি মেটাতে বর্তমান সরকারের প্রথম মেয়াদের শুরুর দিকে প্রণীত ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালানোর বিশেষ আইনের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়ছে।

[৩] বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সংসদে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) (সংশোধন) বিল-২০২১’ সংসদে উত্থাপন করা হয়েছে। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিলটি সংসদে তুললে তা সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়।

[৪] ২০০৯ সালের আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় যাওয়ার পর বিদ্যুৎ সঙ্কট দ্রুত সমাধানের লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি ভাড়া ও দ্রুত ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হয়। আর এটা করার জন্য ২০১০ সালে প্রণয়ন করা হয় ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন’। শুরুতে দুই বছরের জন্য এই আইন করা হলেও পরে কয়েক দফায় সময় বাড়ানো হয়। আবারও পাঁচ বছর মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর সংসদের সায় নেওয়ার জন্য উঠলো।

[৫] ২০১০ সালে প্রণীত আইনটির মেয়াদ সর্বশেষ তিন বছর বাড়িয়ে মেয়াদ ২০২১ সাল পর্যন্ত করা হয়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাওয়ার পর বিদ্যুৎ ঘাটতি মোকাবিলায় অতি দ্রুত বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের তাৎক্ষণিক পরিকল্পনায় তিন বছর, পাঁচ বছর ও ১৬ বছর মেয়াদী ভাড়াভিত্তিক (রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল) বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন শুরু করে। এসব ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে বৈধতা দিতে নতুন আইনটি করা হয়।

[৬] এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো ২০২৪ সালের মধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে গত মার্চে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে উপস্থাপিত মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল।

[৭] বিলটি সংশোধনের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতিমালা-২০০৮ অনুযায়ী নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎস হতে দেশের মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের ১০ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করার লক্ষ্যে এখাতে দ্রুত অধিক সংখ্যক প্রকল্প গ্রহণ করা প্রয়োজন।

[৮] মন্ত্রী আরও বলেন- টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, ২০৩০ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্য আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের চলমান অবকাঠামোগত উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখা অপরিহার্য।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়