আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] চীনের সঙ্গে চলমান উত্তেজনার অংশ হিসেবেই জাহাজটি এনেছে দ্বীপটি। দেশটির প্রেসিডেন্ট সাই ইনং-ওয়ন এটি কমিশন করেন। জাজাহটির নাম দেয়া হয়েছে তা জিয়াং। এটির নকশায় জোর দেয়া হয়েছে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ওপর। একই সঙ্গে এটি অ্যঅন্টি শিপ মিসাইল বহন করবে। নিকি এশিয়ান রিভিউ
[৩] এরকম মোট ৬টি জাহাজ কমিশন করবে তাইওয়ান নৌবাহিনী। এই জাহাজগুলো ছাড়াও ৪ বছরের গবেষণার পর নিজস্ব সাবমেরিন তৈরি করছে তাইওয়ান। এর আগে বিদেশ থেকে এই ধরনের জাহাজ কিনতে চেয়েছিলো তাইওয়ান। কিন্তু চীনের বিরোধীতায় তা আর হয়ে ওঠেনি। ডিফেন্স নিউজ
[৪] তাইওয়ানকে চীন নিজেদের অংশ বলে মনে করে। তবে ১৯৪৯ সালের গৃহযুদ্ধের পর থেকেই তাদের আলাদা শাসনতন্ত্র রয়েছে। তাইওয়ান দ্বীপ হওয়ায় সেখানে নৌ বা আকাশ পথ ছাড়া আক্রমণের সুযোগ নেই। সম্পাদনা: মিনহাজুল আবেদীন।