মনিরুল ইসলাম: [২] শুক্রবার (০৩ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানিয়েছেন তাজুল ইসলাম। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
[৩] এ সময় মন্ত্রী জানান, মশক নিধনে দৈনিকভিত্তিতে ৩ হাজার জনবল নিয়োগ দেয়া হয়েছে। গুণগত-মানসম্পন্ন কীটনাশক নির্বাচন ও অন্যান্য যন্ত্রপাতির সংস্থান নিশ্চিত করা হয়েছে। ডেঙ্গুসহ মশাবাহী রোগ প্রতিরোধে আন্তঃমন্ত্রণালয়সহ সব পর্যায়ে সভা করা হয়েছে। মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে জাতীয় নির্দেশিকা ছাপানো হয়েছে।
[৪] তিনি আরও জানান, সকালে লার্ভিসাইড এবং বিকেলে এডাস্টিসাইড প্রয়োগ করা হচ্ছে। মশক নিধনে সেল গঠন করা হয়েছে। সরকারি আবাসিক ও অনাবাসিক ভবন এবং অন্যান্য দপ্তরে এবং নগরীর উন্মুক্ত স্থানে স্ব স্ব উদ্যোগে পরিষ্কার-পরিচ্ছনতা নিশ্চিত করা হচ্ছে।
[৫] বেতার, টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সচেতনতামূলক বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। জনগণকে সচেতন করা হচ্ছে। মশকের প্রজননে উৎসাহিতকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে বলেও মন্ত্রী জানান। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :