আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] বুধবার আফগানিস্তান নিয়ে আলোচনা করেছেন চীন ও রুশ নেতারা। তবে তারা আফগানিস্তান থেকে লোক সরানোর ব্যাপারে জি-৭ এর সঙ্গে গলা মেলাতে আগ্রহী নন। এমন সময় শি জিন পিং ও ভ্লাদিমির পুতিন ফোনালাপ চালালেন, যেদিন চীনা প্রতিনীধির সঙ্গে তালিবানদের আলোচনা প্রকাশ্যে এসেছে। গ্লোবাল ভিলেজ
[৩] শি জিন পিং বারবার বলছেন, তার দেশ আফগানিস্তানের অভ্যন্তরীন ব্যাপারে নাক গলাতে উৎসাহী নয়। কিন্তু বেইজিং প্রচ্ছন্নে ঠিকই তালিবানদের সমর্থন দিয়ে গেছে ও দিচ্ছে। তালিবানরা ক্ষমতা দখলেই আগেই বেইজিংয়ে গিয়ে চৈনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে। সেই বৈঠকে তারা ওয়াদা করে, আফগানভূমি চীনের জন্য ক্ষতিকর এমন কারো জন্য ব্যবহারের সুযোগ নেই।
[৪] এই বক্তব্যের মাধ্যমে কার্যত উইঘুর মুসলিমদের অস্বীকার করেছে তালিবান। তালিবানদের হাতে রাখা মস্কোর জন্যও লাভদায়ক। মধ্য এশিয়ায় মস্কোর জেকে বসার বড় হাতিয়ার হতে পারে তারাই। এছাড়াও মস্কো নর্দান অ্যালায়েন্সের ক্ষমতাহোরণকে ভালো চোখে দেখে না। কারণ মুজাহিদিনদের হয়ে তাজিক, হাজারা উজবেকরাই ঘটিয়েছিলো আফগানিস্তানে সোভিয়েত দখলদারিত্বের অবসান। সম্পাদনা: মিনহাজুল আবেদীন।