শিমুল মাহমুদ: [২] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইনে বলা হয়েছে, এই দুই ইনজেকশন মাত্র দুই শতাংশ আইসিইউ রোগীর জন্য প্রয়োজন হতে পারে।
[৩] রাজধানীর একটি বেসরকারি ল্যাব এইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক রোগীর স্বজনরা জানান, এভাসটিন ইনজেকশন দেয়ার পরামর্শ দিয়ে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক বলেছেন, এটি দিলে রোগী বাচঁবে।
[৪] সোমবার ঢাকার পাঁচটি কোভিড হাসপাতাল ঘুরে কথা হয় রোগীর স্বজনদের সঙ্গে। তারা জানান, কোম্পানী থেকে অ্যাকটেমরা ইনজেকশন নিলে প্রতি ডোজের দাম পড়ে ৪৩ হাজার টাকা। আর বাইরে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার।
[৫] এভাসটিন তিন ডোজের দাম পড়ছে চার লাখ টাকা। আর অ্যাকটেমরা তিন ডোজের দাম ছয় লাখ টাকা।
[৬] ঢাকার কোনো ফার্মেসীতে পাওয়া যায় না, একাধিক সিন্ডিকেট এই ইনজেকশন বিক্রি করে। জানা গেছে, ইনজেকশন দুটি সুইজারল্যান্ড থেকে আমদানি করছে রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
[৭] প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ এ প্রসঙ্গে বলেন, কোভিড-১৯ চিকিৎসার কোনো ড্রাগ এখনো আবিষ্কার হয়নি। কারো যদি আইএল-৬ হাই থাকে তখন এই দুটি ইনজেকশন দেওয়া হয়। রোগীকে বাঁচানোর জন্য লক্ষণ অনুযায়ী এটির জরুরী প্রয়োগ প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু ঢালাওভাবে দেওয়া ঠিক নয়। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :