শিরোনাম
◈ ফিলিপ মরিসকে নিকোটিন পাউচ কারখানার অনুমতি যে কারণে বৈধ বললেন বিডা-বেজা চেয়ারম্যান আশিক মাহমুদ ◈ সাভার ট্যানারি শিল্পনগরী বেপজার হাতে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু ◈ সিরাজগঞ্জে প্রকাশ্যে ঘুষ নিচ্ছেন ভূমি কর্মকর্তা, ভিডিও ভাইরাল ◈ বিএনপির প্রার্থী তালিকা কি সরকারের সময়সীমার বিপরীতে 'কৌশল'? ◈ অ্যাঙ্গোলোর বিরু‌দ্ধে আ‌র্জেন্টিনার দল ঘোষণা ◈ জাতীয় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি ও পদায়ন বন্ধ ঘোষণা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ◈ ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, বিভ্রান্তকারীরা পতিত সরকারের দোসর: প্রেস সচিব ◈ বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষে পশ্চিমবঙ্গে নতুন সেনা ঘাঁটি ও আসামে সামরিক স্টেশন স্থাপন করছে ভারত ◈ আহমেদাবাদে হ‌তে পা‌রে  ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল ◈ জুলাই সনদ ও গণভোট নি‌য়ে উত্তপ্ত রাজনী‌তির মাঠ, দলগুলো কি সমঝোতায় পৌঁছাতে পারবে?

প্রকাশিত : ২৪ জুলাই, ২০২১, ১০:৫৪ দুপুর
আপডেট : ২৪ জুলাই, ২০২১, ১০:৫৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘আসুন, অন্তত এই লকডাউনটা সবাই সফল করি’

আমিরুল ইসলাম: [২] শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, সাধারণ মানুষকে বাঁচতে শিখতে হবে, থাকতে হবে ঘরে। মানুষ করোনা স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে দারুণ উদাসীন। তারা একে তো আত্মঘাতী, একই সঙ্গে বাঁচতেও শিখলো না।

[৩] ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহায়ও মানুষ ঘরমুখী ছিলো। এতে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু আরও বাড়ার আশঙ্কা বেড়েছে। কঠোর বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে সরকারকে যথেষ্ট কঠোর ও কঠিন হতে হবে। সাধারণ মানুষকে ঘরে থাকার পূর্বশর্ত হিসেবে সরকারকে তাদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

[৪] সাধারণ মানুষ সরকারের কথা কিছুটা শুনলেও পথেঘাটে ধনীক শ্রেণির মানুষের বিচরণ সবচেয়ে বেশি। তাদের থামাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে।

[৫] বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ মনজুরুল আহসান খান বলেন, কঠোর বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে সরকারকে সহযোগিতা করা উচিত সবার। মানুষকে বাঁচাতে লকডাউন আরও কড়াকড়ি হওয়া উচিত। সরকারের কঠোর বিধিনিষেধে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সঠিক। ঈদে কিছুটা ছাড় দেওয়া ছাড়া সরকারের কোনো উপায় ছিলো না।

[৬] তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, নিজে ও পাশের মানুষকে ভালো রাখতে স্বাস্থ্যবিধি মানা উচিত। মহামারির কারণে জীবন-জীবিকার মধ্যে সংঘাতের সৃষ্টি হয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সরকারের কঠোর বিধিনিষেধ সমর্থন করি। পরিস্থতির কিছুটা উন্নতি হলে তখন বিধিনিষেধ শিথিল করা যেতে পারে।

[৭] সাধারণ মানুষকে স্বাস্থবিধি মেনে চলতে হবে। সচেতন হতে হবে।

[৮] সিনিয়র সাংবাদিক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা তার ফেসবুক পেজে লেখেন, আসুন, অন্তত এই লকডাউনটা সবাই সফল করি। কঠোর লকডাউনে শহরে ফেরা মানুষ পড়েছেন মহা ভোগান্তিতে- এরকম বক্তব্যে মানবিক মনে হলেও করোনার ছোবল চিন্তা করলে মানবিক নয়।

[৯] বেশ আগে থেকেই বলা হয়েছে, কঠোর লকডাউন শুরু হবে ২৩ তারিখ সকাল ৬ টা থেকে। যারা বাইরে গিয়েছেন এবং এখন ঢাকায় ফিরছেন, তারা যদি সত্যি সত্যি করোনা স্বাস্থ্যবিধিকে পাত্তা দিতেন, যদি নিয়ম মানার লোক হতেন তবে এভাবে ঠাসাঠাসি করে উন্মাদনার সঙ্গে বাড়ি যেতেন না। এখন তাদের প্রতি কোমল হলেই লকডাউন ভেঙে পড়বে ধীরে ধীরে।

[১০] কঠোর বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে সরকারি প্রচেষ্টা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিশ্রম, চিকিৎসকদের ত্যাগ- সবকিছুকে কিছুটা হলেও মূল্য দিই।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়