নুরে আলম: [২] করোনা আক্রান্ত স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভেদকে দেখতে যান ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও চ্যান্সেলর রিশি সোনাক। তার সঙ্গে দেখা করার পর এই দুইজন অন্যদের নিরাপত্তার বিষয় ভেবে সেলফ আইসোলেশনে আছেন। বিবিসি
[৩] সব থেকে মজার বিষয় হলো, যখন তিনি বলেছেন যে সেলফ আইসোলেশন পদ্ধতি বাদ দিয়ে প্রতিদিন টেস্ট করাবেন তারা, ঠিক তার কয়েক ঘন্টা পরেই সেলফ আইসোলেশনে গেলেন তিনি। স্কাই নিউজ
[৪] এই নিয়ে ক্ষোভের সঙ্গে বিরোধীদলীয় নেতা বলেছেন, তাদের জন্য নিয়ম এক আর অন্য সবার জন্য নিয়ম আলাদা।
[৫] চ্যান্সেলর রিশি সোনাক টুইটারে জানিয়েছেন, যেহেতু এখন করোনা টেস্ট শুধু জরুরী সরকারী কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে সেহেতু আমিও একমত যে ইচ্ছা থাকলেও এখানে আইন সমান করা যায়না। তবে নিয়ম যে সবার জন্য এক নয় সেটি ভুল ধারনা।
[৬] শ্রমিক নেতা স্যার স্ট্রেমার বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী ও চ্যান্সেলরের কথা এবং কাজের মধ্য দিয়েই প্রকাশ পায় যে নিয়ম সবার জন্য এক নয়। তারা আমাদেরকে আদেশ দিচ্ছেন যে কাজ করতে নিজেরাই সেই কাজ লঙ্ঘন করছেন।
[৭] তিনি আরো বলেন, জনগন যখন নিয়ম মানার জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করলো যে তগারা সেলফ আইসোলেশনে থাকবে তখনই রাষ্ট্র ঘোষণা করলো যে সেলফ আইসোলেশোনে আর থাকা লাগবে না। আবার নিজেরাই সেই সিদ্ধান্ত মুহূর্তেই ভেঙ্গে ফেলেছে।
[৮] ব্রিটেন জুড়ে এই ঘটনা নিয়ে চলছে নানা সমালোচনা।