ইমরুল শাহেদ: বিচারকমণ্ডলী বলেছেন, ‘বিশ্বকে আরো বাসোপযোগী করে তোলার জন্য মুন্নির সংগ্রামের সমর্থনে পুরস্কারটি দেওয়া হলো। কারণ মুন্নি বলেছে, মেয়েরা সর্বত্রই অবহেলিত’। পুরস্কারটি পেয়েছে ‘ডকস ইন প্রোগ্রেস’ ক্যাটেগরিতে। ৩২টি নির্বাচিত ছবির মধ্য থেকে তাহরিমা খান পরিচালিত এবং আবু শাহেদ ইমন প্রযোজিত মুন্নির পুরস্কারটি মঙ্গলবার ঘোষণা করা হয়। দি বিজনেস স্ট্যাডার্ড
পুরস্কার ঘোষিত হওয়ার অব্যবহিত পরেই বিচারকমণ্ডলী ও ছবিটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃহজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন পরিচালক তাহরিমা খান। তিনি বলেন, ‘এই ছবিটি এখনো নির্মাণাধীন। আমি খুব তাড়াতাড়িই কাজটা শেষ করব। তখন সবাই এর প্রভাব উপলব্ধি করতে পারবেন।’ তথ্যচিত্রটির কেন্দ্রীয় চরিত্র মুন্নি বাল্যবিবাহের শিকার। পরে সেই হয়ে উঠে এই প্রথা বিরোধী এবং গড়ে তোলে ‘অল-গার্লস স্পোর্টস একাডেমি’। টাঙ্গাইলের নারী ফুটবল কোচ কামরুন্নাহার মুন্নিকে নিয়ে এই তথ্যচিত্রটি নির্মিত হয়েছে।
পুরস্কারটিকে বলা যেতে পারে একটি ‘কৌশলগত প্রভাব বিস্তারের কর্মশালা ও কোচিং সেশনের’ সম্বয়। কান চলচ্চিত্র উৎসবের তথ্যচিত্র বিভাগে দক্ষিণ এশিয়ান শোকেস থেকে ‘ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ইনিশিয়াটিভ অব বাংলাদেশ’র উদ্যোগে চারটি ছবি পাঠানো হয়েছিল। তবে এই বিভাগে মুন্নি ছাড়াও ছিল বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ‘থার্টিন ডেস্টিনেশন অব এ ট্রাভেলার’, আফগানিস্তানের ‘বার্ডস স্ট্রিট’ ও নেপালের ‘দেবী’।
আপনার মতামত লিখুন :