নুরে আলম: [২] গুপ্তঘাতকের হাতে হাইতির প্রেসিডেন্ট জোভেনেল মোইসি নিহত হওয়ার পর দেশটিতে বেড়ে চলেছে সহিংসতা। আর চলমান এই সহিংসতার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর কাছে সাহায্য চেয়েছিলো হাইতি সেনাবাহিনী। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র তাদের এই আবেদন গ্রহণ করেনি। তারা সেনা পাঠাতে অস্বীকৃতি জানায়। রয়টার্স
[৩] স্থল, সমুদ্র ও বিমানবন্দরসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সৈন্য পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছিলো হাইতি। আততায়ীদের হাতে হাইতির প্রেসিডেন্ট জোভেনেল মোইসি নিহতের পর এমন অনুরোধ জানিয়েছিলো দেশটি।
[৪] অন্যদিকে, জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বলা হয়, আন্তর্জাতিক সৈন্য পাঠাতে হলে নিরাপত্তা পরিষদে তা পাস করতে হবে। এখনও আন্তর্জাতিক সংস্থাটির পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি।
[৫] উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার হাইতির রাজধানী পোর্টো প্রিন্সের বিমানবন্দর বন্ধ করে দেয়া হয়। লোকজনকে তাদের বাড়িঘরে থাকতে বলা হয়।
[৬] প্রধানমন্ত্রী ক্লদ জোসেফ বলেছেন, দেশে যাতে ধারাবাহিকতা বজায় থাকে, তার জন্য সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং গণতন্ত্র ও প্রজাতন্ত্রের জয় হবেই।
[৭] কিন্তু হাইতির সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনীতিককে নির্মমভাবে হত্যার এই ঘটনা পুরো দেশকে যেভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে, তারপর প্রধানমন্ত্রী জোসেফ দেশের ওপর কতটা নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে পারবেন সেটা নিয়ে প্রশ্ন আছে। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী