কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] রোববার আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে সাক্ষাতে এ আগ্রহ প্রকাশ করে ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইতো নওকি বলেন, আইসিটি এখন অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি।
[৩] জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেটিভ এজেন্সি (জাইকা) প্রযুক্তি নির্ভর মানবসম্পদ উন্নয়নে সহায়তার মাধ্যমে বাংলাদেশের ২০৪১ সালের জন্য মাস্টার প্ল্যান আরো উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে পারে।
[৪] বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে জাপানের অংশীদারিত্বের কথাও তুলে ধরে দেশটির রাষ্ট্রদূত কৌশলগত অংশীদারিত্বের বিকাশের মাধ্যমে উভয় দেশের সহযোগিতা আরও জোরদারে গুরুত্বারোপ করেন।
[৫] ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর জাপান-বাংলাদেশ আইটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট, জাপানি প্রশিক্ষকদের মাধ্যমে শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অফ ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি, ডিজিটাল লিডারশিপ একাডেমি প্রতিষ্ঠিত, ই-গভর্নেন্স আরো টেকসই করা, বাংলাদেশ-জাপান ডিজিটাল সামিট আয়োজনের প্রস্তাব করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
[৬] তিনি বলেন, শুধু স্মার্ট সিটির বিকাশই নয়, বাংলাদেশকে স্মার্ট দেশে পরিণত করতে এবং স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি, অটোমোবাইল এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে জাপান সহযোগিতা করতে পারে।
[৭] আমরা ইতোমধে বাংলাদেশ-জাপান আইসিটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য একটি প্রস্তাব পাঠিয়েছি। এরই মধ্যে ৩৯টি আইটি পার্ক প্রতিষ্ঠা করেছি। আইটি পার্কগুলোতে জাপানের আইটি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে।