মাহিন সরকার: [২] আহসান আহমেদ অমিত কয়েক মাস যাবৎ কিডনি জটিলতায় ভারতে দিল্লিতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সেখানেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি বাফুফের মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে ২০০৯ সালে যোগদান করেন।
[৩] বাংলাদেশ থেকে অমিতের সঙ্গে চিকিৎসার সহযোগী হিসেবে যাওয়া নজরুল মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
[৪] অমিত ভারতে কয়েক দিন আগে সফলভাবে কিডনি পরিবর্তন করিয়েছিলেন।
[৫] অমিত গত এক দশকে ফুটবল ফেডারেশনের মিডিয়া বিভাগে কর্মরত থাকলেও তিনি একজন ক্রীড়া সংগঠকও। বাংলাদেশ বয়েজ ক্লাবের কর্মকর্তা ছিলেন। ফুটবল ছাড়াও তিনি টেবিল টেনিস, হ্যান্ডবল ডিসিপ্লিনে সংগঠক হিসেবে কাজ করেছেন। টেনিস ফেডারেশনের নির্বাচিত কোষাধ্যক্ষও ছিলেন তিনি।
[৬] তার মৃত্যুতে ফেডারেশনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যন্ন কর্মকর্তারা শোক প্রকাশ করেছেন। এদিকে বাংলাদেশ ক্রীড়া সাংবাদিক সংস্থা ও বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি অমিতের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে।