আনিস তপন: [২] জনগণের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা বিধানে সরকার নিরলস কাজ করছে সরকার। করোনাকালে ৪২ লাখ প্রান্তিক মানুষের কাছে স্বল্পমূল্যে খাবার পৌছে দেয়া হয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের মানুষের ক্ষুধা নিবারণ ও পুষ্টি নিশ্চিতকল্পে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
[৩] সোমবার সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষ থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে ‘জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টিনীতি ২০২০ পরিকল্পনার জাতীয় পর্যায়ের পর্যালোচনা ও ভ্যালিডেশন সভায়’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন, সাধন চন্দ্র মজুমদার।
[৪] তিনি বলেন, দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা পূরণকল্পে জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তানীতি ২০২০ প্রণয়ন করা হয়েছে। পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা এ নীতির আলোকেই নিশ্চিত হবে। সাম্প্রতিককালে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনে দেশের অগ্রগতি প্রশংসনীয় বলে উল্লেখ করেন তিনি।
[৫] মন্ত্রী বলেন, দেশের পুষ্টি পরিস্থিতির উন্নতিতে বড় অবদান আছে খাদ্য, কৃষি এবং মৎস ও প্রাণিসম্পদ খাতের। দেশে মানসম্পন্ন ও সুষম খাদ্যের প্রাপ্যতা বেড়েছে। পাশাপাশি খাদ্য ও পুষ্টি বিষয়ে মানুষের সচেতনতাও বেড়েছে।
[৬] সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, বর্তমান সরকার ২০০৯ সাল থেকে খাদ্য নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে চলেছে। ভ্যালিডেশন কর্মশালায় গবেষক, ফুড স্পেশালিষ্ট এবং উন্নয়ন সহযোগীগণ বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন। এ মতামত নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনায় সহযোগিতা করবে বলে উল্লেখ করেন খাদ্যমন্ত্রী।
[৭] বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, গবেষক ও উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিগণ ভার্চুয়ালি সভায় যুক্ত ছিলেন।