সুজিৎ নন্দী: [২] মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৬০ থেকে ৭০টি গাছ কাটতে হয়েছে, আর সর্বোচ্চ ১০টি গাছ কাটতে হতে পারে। কিন্তু সেখানে বহু গাছ লাগাবো। সেখানে একশ’ টন অক্সিজেনের যদি ক্ষতি হয়, আমরা পাঁচশ টনের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি।
[৩] মানুষের কাছে আকর্ষণীয় করতে প্রকল্পে কিছু ব্যবস্থা রাখতে হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, বাণিজ্যিক অর্থে সেখানে কোনো ফুড কিয়স্ক তৈরি হচ্ছে না। এখানে যারা আসবে তারা যেন ৬/৭ ঘণ্টা থাকার পর কিনে কিছু খেতে পারে, তার ব্যবস্থা থাকবে।
[৪] তিনি বলেন, তৃতীয় পর্যায়ে অধিকাংশ কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। কিছু কাজ আছে সেটি করা হচ্ছে। তাই সেখানে বেশিকিছু পরিবর্তন করা এখন সম্ভব নয়। তবে প্রধানমন্ত্রী এ প্রকল্পের বিষয়ে অবগত। সকলের মতামত নিয়ে এটি করা হবে।
[৫] এই অবস্থায় প্রকল্পের নকশায় পরিবর্তন আনা সম্ভবপর নয় বলে জানান গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার।
[৬] বৃহস্পতিবার পূর্ত ভবনে কর্মশালায় উদ্ভিদ বিশারদ, পরিবেশবিদ, স্থপতি, প্রকৌশলী, সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট নানা জন অংশ নেন। কর্মশালায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া সভাপতিত্ব করেন।
আপনার মতামত লিখুন :