শাহীন খন্দকার, শরীফ শাওন : [২] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মোহম্মদ রোবেদ আমিন আরও বলেন, চীন থেকে পাওয়া ১১ লাখ টিকা সারাদেশের সাড়ে ৫ লাখ শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলা সরকারি হাসপাতালে পৌঁছে গেছে ভ্যাকসিন।
[৩] বিভিন্ন জেলা সিভিল সার্জনরা অবশ্য বলছেন, এখনও টিকা পৌঁছায়নি, তবে শুক্রবারের মধ্যে তা চলে আসবে। খুলনার সিভিল সার্জন জানান, বুধবার ইপিআই থেকে ৩২ হাজার ৪০০ টিকা পৌঁছেছে, সাতক্ষিরার সিভিল সার্জন জনিয়েছেন, তিনি পেয়েছেন ১০ হাজার ৮০০, বরিশাল ৩৯,৬০০, চট্টগামে ৯১,২০০ এবং কুমিল্লায় ৩৩,৬০০ টিকা পৌঁছেছে।
[৪] এছাড়াও একই দিন থেকে রাজধানীর চারটি হাসপাতালে একলাখ ফাইজারের টিকা দেওয়া হবে নিবন্ধনকৃত ৫০ হাজার নাগরিকদের। হাসপাতালগুলো হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনিস্টি্িটউট ও কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে।
[৫] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, আপাতত নতুন করে কোনও নিবন্ধন করা হবে না। এপর্যন্ত নিবন্ধনকৃতদের মধ্যে যাদের প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়নি, তাদেরকে ১৯ জুন থেকে টিকা দেওয়া হবে।
[৬] বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য ড. দিল আফরোজা বেগম বলেন, টিকা সরবরাহ কম থাকায় প্রথমে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের টিকাদান করা হবে। টিকা সরবরাহের উপর ভিত্তি করে পরের তালিকায় প্রাধান্য পাবেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালগুলোর হলে থাকা শিক্ষার্থীরা। এরপর সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং পর্যায়ক্রমে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদেরও টিকা দেওয়া হবে। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল