আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] জাতিসংঘ মিয়ানমারের সব পক্ষকে এই ব্যাপারে যথাযথ উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। মিয়ানমারের প্রায় সব প্রতিবেশি দেশকেই নানা সময়ে দেশটির শরণার্থী সমস্যায় পড়তে হয়েছে। এ কারণে নতুন করে আর কেউই শরণার্থী নিতে আহ্রহী নাও হতে পারে। ফলে বিপুল পরিমাণ মানুষ বিপদে পড়ে যেতে পারেন। সিএনএন
[৩] দেশটির অনেক রাজ্যের মতোই কায়াহ রাজ্যেও সেনাবাহিনীর বিপক্ষে প্রতিরোধ গড়ে তুলছে সাধারণ মানুষ। অনেত রাজ্যে তৈরি হয়েছে গৃহযুদ্ধের আবও। বিদ্রোহীদের অনেকে বলছেন, তারা তাদের পুরোনো স্বাধীনতা বা সায়ত্বশাসনের দাবিগুলো এখন দূরে ঠেলে রাখতে চান। সামরিক বাহিনীর পতন হওয়ার আগে আপাদত তাদের কোনও লক্ষ্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়। ফলে মিয়ানমারে আরও গাড় হয়েছে গ্রহযুদ্ধের শঙ্কা। বিবিসি
[৪] এদিকে চীন বলছে, আশিয়ানের দেওয়া শান্তি প্রস্তাবেই এগিয়ে যেতে হবে দুইপক্ষকে। তবে বিরোধীরা আএগই বলে রেখেছে, কোনও হত্যাকারী গোষ্ঠীর সঙ্গে এক টেবিলে বসবে না তারা। এদিকে শুক্রবার ইয়াঙ্গুনের এক চীনা মালিকানাধীন কারখানায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় এখনও দায় স্বীকার করেনি কোনও পক্ষ।