মিনহাজুল আবেদীন: [৩] মঙ্গলবার বিবিসি বাংলায় টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, টিকা আমদানির ক্ষেত্রে আইন অমান্য করে তৃতীয় পক্ষকে লাভবান হওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। জনগণকে তার বোঝা বইতে হচ্ছে। টিকা আমদানিতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে সুযোগ দেয়ার বিষয়টিই নিয়ম অনুযায়ী হয়নি।
[৪] তিনি বলেন, টিকা আনার কাজে এমন একটি পক্ষ ছিলো, যাদের একাধিক কর্ণধার দেশের জনপ্রতিনিধি। কিন্তু জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুযায়ী তাদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্ক থাকার কথা নয়।
[৫] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক নাসরিন সুলতানা বলেন, সিরামের সঙ্গে যেটা হয়েছে, সরকার যদি সরাসরি চুক্তি করতো, তাহলে হয়তো এ ধরনের সংকট হতো না। নাসরিন সুলতানা বলেন, চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি চুক্তি হওয়া উচিত।
[৬] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম বলেন, আমরাও মধ্যস্বত্বভোগী চাই না। এখন আমরা যে চীন এবং রাশিয়ার সঙ্গে কথা বলছি, এখানে কোনও মিডলম্যান নেই। আমরা সরাসরি আলোচনা করছি। বাংলাদেশের যে রাষ্ট্রদূত ওখানে আছে, সে ওখানে লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিচ্ছে এবং ওখানকার সরকারের সঙ্গে জিটুজি আলোচনা হচ্ছে। কারও মাধ্যমে নয়, টিকার ব্যাপারে সব দেশের সঙ্গে সরাসরি কথা হচ্ছে। সম্পাদনা: মেহেদী হাসান
আপনার মতামত লিখুন :