মো. আসাদুল্লাহ: [২] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, সংক্রমণ অনেক বেশি বেড়ে গেলে দেশের জন্য অনেক বেশি চাপ সৃষ্টি হয়। যাতে নন কোভিড রোগীদের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয়।
[৩] চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ সীমান্তবর্তী এলাকায় করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, করোনা ভাইরাস মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়। সেকারণে কোথা থেকে এসেছে তার থেকে জরুরী হচ্ছে আমাদের স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা। তবে সপ্তাহভিত্তিক বিশ্লেষণে করোনা সংক্রমণ স্থিতিশীল অবস্থায় আছে।
[৪] সংক্রমণ ব্যাপক মাত্রায় বাড়েনি এটাই লকডাউনের ফলাফল বলে মনে করেন তিনি। রাজশাহীতে করোনা রোগিদের জন্য চিকিৎসা সক্ষমতা আরো বাড়ানো হচ্ছে বলে জানান ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।
[৫] একদিনের সফরে রোববার চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর এলাকা পরিদর্শন করেন তিনি।
[৬] পরে স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মী ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা করোনারোধে বিভিন্ন পরামর্শ দেন। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জে লকডাউন নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
[৭] সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য ডা. সামিল উদ্দীন আহমেদ শিমুল, সিভিল সার্জন ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি ডা. গোলাম রাব্বানী, ডা. নাহিদ ইসলাম মুন, প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান
আপনার মতামত লিখুন :