শাহীন খন্দকার: [২] বুধবার বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের এক প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ১০৪ জন কন্যাশিশু ও ১৩৬ জন নারী নির্যাতিত হয়েছেন। প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে মে মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৯৫ জন, এর মধ্যে ৪৫ জন কন্যাশিশু।
[৩] প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ৫জন কন্যাশিশু দলবদ্ধভাবে ধর্ষণের শিকার হয়েছে। ৩ জন কন্যাশিশু ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হয়। এছাড়া ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ২ জন কন্যাশিশু, ৭ জন কন্যা শিশুসহ ১২ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। ২জন কন্যাশিশুসহ ৭জন যৌন-নিপীড়নের শিকার হয়েছে। ৭ জন কন্যাশিশু অপহরণের শিকার হয়েছেন।
[৪] এছাড়াও যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৯ জন। এর মধ্যে ৩ জনকে হত্যা করা হয়েছে। ৯ জন কন্যাশিশুসহ ৩৬ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। দেশের ১৩টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মহিলা পরিষদ। সম্পাদনা: মেহেদী হাসান