শিরোনাম
◈ ৩০০ ফিটে অভ্যর্থনা মঞ্চ প্রস্তুতির শেষ পর্যায়ে, নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের ঢল ◈ বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভে কলকাতায় ‘রক্তাক্ত’ ময়ূখ রঞ্জন ◈ এবার ভিসা প্রক্রিয়া আরও সহজ করল চীন ◈ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ ◈ রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তায় বিধিমালার গেজেট প্রকাশ ◈ দিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে পাল্টা তলব ◈ বর্জ্য পোড়ানোর ছবি পাঠান, মাসে সেরা ১০ জন পাবেন পুরস্কার ◈ হাইকমিশনের নিরাপত্তায় দিল্লির আশ্বাসের বাস্তব প্রতিফলন চায় ঢাকা: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ◈ নেতারা দিনে বক্তব্য দিয়ে রাতে আসামি ছাড়াতে তদবির করেন: ইসির সভায় রেঞ্জ ডিআইজি ◈ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে সরকার কাজ করছে : অর্থ উপদেষ্টা

প্রকাশিত : ৩১ মে, ২০২১, ০৪:১০ দুপুর
আপডেট : ৩১ মে, ২০২১, ০৪:১৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বিএসএমএমইউ উপচার্যকে ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদ স্মারক গ্রন্থ উপহার দিলেন শিক্ষামন্ত্রী

শাহীন খন্দকার: [২] শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির বাসভবনে “ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদ স্মারক গ্রন্থ” বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ এর হাতে তুলে দেন। এসময় বিএসএমএমইউ’র উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেন, ভাসকুলার সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সমরেশ চন্দ্র সাহা উপস্থিত ছিলেন।

[৩] সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদ স্মারক গ্রন্থে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লিখেছেন, ‘একজন অমায়িক মানুষ ছিলেন ওয়াদুদ সাহেব। ছোটবেলা থেকেই তাঁকে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে চিনতাম।... জাতির পিতার সঙ্গে ভাষা-আন্দোলন থেকে শুরু করে প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি সক্রিয় ছিলেন।... দেশের জন্য তাঁর অনেক অবদান রয়েছে। আমি তাঁকে ওয়াদুদ চাচা বলে ডাকতাম।’

[৪] উল্লেখ্য, ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদ হলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, এমপি’র পিতা। অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক চেতনায় বিশ্বাসী এম এ ওয়াদুদ কর্মজীবনে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার কর্মাধ্যক্ষ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তিনি পূর্ব পাকিন্তান মুসলিম ছাত্রলীগ (১৯৪৮) ও কেন্দ্রীয় কচিকাঁচার মেলার (১৯৫৬) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন।

[৫] তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্ত সহযোগী হিসেবে সমগ্র জীবন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও নিবেদিত প্রাণ কর্মী হিসেবে কাজ করেছেন। এম এ ওয়াদুদ ১৯৫৩-৫৪ সালে প্রাদেশিক ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। দুইবার নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও একবার প্রাদেশিক ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদকের দায়িত্বও তিনি নিষ্ঠা ও সাফল্যের সাথে পালন করেন। [৬] ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার কারণে ১৯৪৮ সালে একবার এবং ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত দ্বিতীয়বার কারাবরণ করেন। ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদ ১৯২৫ সালের ১লা আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৮৩ সালের ২৮ আগস্ট মুত্যুবরণ করেন। সম্পাদনা: মেহেদী হাসান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়