সমীরণ রায়: [২] শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন ও বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী সংহতি পরিষদ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন সংগঠন দুটির নেতারা এ দাবি জানান।
[৩] দাবিগুলো হচ্ছে-৯ম পে-স্কেল বাস্তবায়ন করতে হবে ও সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ বেতনের পার্থক্য ১:৫ হতে হবে, সচিবালয়ের বাইরের সরকারি কর্মচারীদের পদ ও বেতন বৈষম্য দূর করা, ডাক বিভাগের প্রার্থী প্রথা চালুসহ মাস্টার রোল ও অন্যান্য দপ্তরে কর্মরত মাস্টার রোল, কন্টিজেন্স ও ওয়ার্ক চার্জ কর্মচারীদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করা, সরকারি কর্মচারীদের আগের মতো ৩টি টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড ও বেতন সমতাকরণ পুনর্বহাল করা, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয় বিবেচনা করে পেনশনের হার ৯০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ ও গ্রাচ্যুইটির হার ১ টাকায় ২৩০ টাকার স্থলে ৪০০ টাকায় উন্নীত করা, ৫০ শতাংশ মহার্ঘ্য ভাতা অবিলম্বে প্রদান, প্রশাসন ক্যাডারে কর্মরত কর্মচারীদের বিনা সুদে ৩০ থেকে ৫০ লাখ টাকা গৃহনির্মাণ ঋণ ও চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর এবং অবসর গ্রহণের বয়সসীমা ৬২ বছর করতে হবে।
[৪] বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি ওয়ারেছ আলী বলেন, আগামী ২ জুন প্রস্তাবিত বাজেটে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের পে-স্কেলসহ ৭ দফা দাবি উপস্থাপিত না হলে আগামী ৫ জুন সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হবে ও বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হবে।