মিনহাজুল আবেদীন: [২] করোনার সংক্রমণ রোধে কুয়েতে দীর্ঘদিন ধরে রেস্টুরেন্ট, ক্যাফেগুলোতে ডাইন-ইন নিষিদ্ধ ছিলো। পরিস্থিতি উন্নতি হওয়ায় রেষ্টুরেন্টগুলোতে বসে খাওয়ার অনুমোদন দিয়েছে কুয়েত সরকার।
[৩] কুয়েতের লন্ড্রি দোকানের মালিক মো. কামাল হোসেন বলেন, লকডাউনের কারণে অনেক ক্ষতি হয়েছে। তারপর বিভিন্ন সময় নতুন নতুন আইনের কারণে আমাদের জীবন অতীষ্ট হয়ে উঠে। দোকানে কোনও ক্রেতা আসতো না। কিন্তু বর্তমান পরিস্তিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় আমরা আশার আলো দেখতে পাচ্ছি।
[৪] আরেক লন্ড্রি দোকানের মালিক মোয়াজ্জেম হোসেন (সাগর) বলেন, আমরা একদম হতাশ ছিলাম। কিন্তু ধীরে ধীরে কুয়েতের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে।
[৫] গাড়িচালক মো. ইলিয়াস হোসেন বলেন, একদম ভাড়া মারতে পারছিলাম না। এখন কিছু যাত্রী পাওয়া যাচ্ছে। বাড়িতেও টাকা পাঠাতে পারছি।
[৬] রেস্টুরেন্টে কর্মরত মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন, এতো দিন বাসায় বসে নিজের জমা টাকা ভেঙে খেয়েছি। রেস্টুরেন্টগুলোতে মানুষের ভিড় হচ্ছে। আয়ও ভালো হয়। আশা করি বিগত ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া যাবে। বর্তমান ভোর ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দোকানে স্থানীয় ও প্রবাসী শ্রমিকদের বসে খাওয়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে।
[৭] লন্ড্রি দোকানের কর্মী মো. রঞ্জু হোসেন (রিংকু) বলেন, আগের থেকে কুয়েতের সার্বিক পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। সম্পাদনা: রাশিদ