মাহামুদুল পরশ: [২] শুক্রবার এক বিবৃতিতে এই তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বিবৃতিতে বলা হয়, ব্লাক ফাঙ্গাসের প্রতিষেধক অ্যামফোটেরিসিন-বি এর উৎপাদন বৃদ্ধি করতে এই লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। একই বিবৃতিতে আরও জানানো হয়েছে, জুলাই থেকে প্রতি মাসে প্রায় ১ লাখ ১১ হাজার অ্যামফেটেরিসিন উৎপাদিত হবে। এনডিটিভি,হিন্দুস্তান টাইমস
[৩] সংক্রমণের শুরুতে অ্যামফোটেরিসিন-বির মাধ্যমে চিকিৎসা চলছিলো। তবে সম্প্রতি এই ফাঙ্গাসের প্রতিষেধক স্বল্পতার বিষয়টি উঠে আসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে। তারপরই হায়দ্রাবাদের এনএটিসিও ফার্মাসিউটিক্যালস, ভাদোধারার অ্যালেমবিক ফর্মাসিউটিক্যালস, গুজরাটের গুফিক বায়োসায়েন্সেস লিমিটেড, পুনের ইমকিউর ফর্মাসিউটিক্যালস এবং গুজরাটের লাইকাকে অ্যামফোটেনিসিন-বি উৎপাদনের জন্য লাইসেন্স প্রদান করা হয়।
[৪] স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, চলতি মাসে বিদেশ থেকে আরও ৩ লাখ ৬৩ হাজার অ্যামফোটেরিসিন-বি আমদানি করা হবে। করোনার এই পরিস্থিতির মধ্যেই ভারতের বিভিন্ন রাজ্য থেকে ব্লাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির ঘটনা আসতে থাকে কেন্দ্র্।ে এরপর এই ফাঙ্গাসের সংক্রমণকে মহামারি ঘোষণা করে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী
আপনার মতামত লিখুন :