সমীরণ রায়: [২] করোনার এই সংকটের মধ্যে শুক্রবার দেশে উদযাপিত হবে মুসলিমদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর। একই সঙ্গে করোনা সংক্রমণ রোধে সারাদেশে চলছে সরকারি বিধি নিষেধ। ইতোমধ্যে ধর্মমন্ত্রণালয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও যে যেখানে আছেন, সেখানে থেকেই ঈদ উদযাপনের আহ্বান জানিয়েছেন। তবে প্রতিবছর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা যার যার নির্বাচনী এলাকায় নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করেন। কিন্তু করোনা সংক্রমণ রোধে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের বেশির ভাগই ঈদ করছেন ঢাকায়।
[৩] আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিবারের মতো তার সরকারি বাসভবনেই ঈদ উদযাপন করবেন। অন্যান্য বছর গণভবনে ঈদের দিন নেতাকর্মীদের সঙ্গে তিনি ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করলেও এবার করোনার কারণে সেটি হবে না।
[৪] আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও ঈদ করবেন ঢাকায়। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য তোফায়েল আহমেদ ও আমির হোসেন আমু ঈদ করবেন ঢাকায়। দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, কর্নেল (অব.) ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আবদুর রহমান ঈদ করবেন ঢাকায়। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউাদ্দিন নাছিম, ড. হাছান মাহমুদ পরিবারসহ ঢাকায় ঈদ করবেন।
[৫] সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ঈদ করবেন ঢাকায়। ঈদের আগেই টানা কয়েকদিন নির্বাচনী এলাকা জয়পুরহাটে থেকে এসেছেন। ঈদের পরদিন আবার যাবেন। সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন ঈদ করবেন ঢাকায়। আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন ঈদ করবেন এলাকায়।
আপনার মতামত লিখুন :