আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২]নিম্নমুখী সংক্রমণ ধরে রাখতে হলে ভ্যাকসিন পাওয়া জরুরী। [৩] দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশেই হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। এই ক্ষেত্রে একমাত্র ব্যতিক্রম বাংলাদেশ। শুধু দেশটিতেই করোনার সংক্রমণ নিম্নমুখী। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতের কারণে বাংলাদেশের বিপদে পড়ার শঙ্কা রয়েছে, কারণ দুই দেশ বিশাল সীমান্ত শেয়ার করে, বাংলাদেশ শুরুতে ভ্যাকসিন কিনেছিলো শুধু ভারত থেকেই। টাইমস
[৪] শনিবার বাংলাদেশি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ ঘোষনা দেয়, বাংলাদেশে ভারতীয় ধরণের অস্তিত্ব মিলেছে। এর আগে বাংলাদেশে মূলত প্রাদুর্ভাব ছিলো দক্ষিণ আফ্রিকা ভ্যারিয়েন্টের। মনে করা হয়, এই ভ্যারিয়েন্টগুলোর বিপক্ষে প্রথম প্রজন্মের ভ্যাকসিনগুলো কম কার্যকর।
[৫] বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশে গত দুই সপ্তাহ ধরে সংক্রমণ কমার ট্রেন্ড আসলে ভ্যাকসিনেশনের গতি বাড়ানোর সবচেয়ে ভালো সুযোগ। চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের বিজ্ঞানী সেজুঁতি সাহা বলেন, ‘এটাই টিকা দেওয়ার উপযুক্ত সময়। শুধু খেয়াল রাখতে হবে, নতুন ভ্যারিয়েন্ট যেনো না ছড়ায়।’
[৬] এদিকে ভারত নিজের উর্ধগতির সংক্রমেেণর ধুয়া তুলে বাংলােেদশে ভ্যঅকসিন সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। এই ব্যাপারে আইইডিসিআরের বিজ্ঞানী এএসএম আলমগির বলেন, ‘এটা আসলেই বড় সমস্যা তৈরি করেছে।’ শঙ্কটের শঙ্কায় গত মাসেই সরকার প্রথম ডোজের ভ্যাকসিন বন্ধ করে দেয়। এখন ঘণবসতিপূর্ণ দেশটি অন্য উৎস থেকে ভ্যাকসিন আনার চেষ্টা করছে। এছাড়াও রুশ ও চীনা ভ্যাকসিন তৈরির প্রস্তুতিও চলছে।