সুমাইয়া ঐশী: [২] হারের দায় কেন্দ্রীয় নেতাদের, ক্ষোভ রাজ্য নেতাদের একাংশের।
[৩] পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য নেতারা শুরু থেকেই আশঙ্কা করছিলেন, নির্বাচন নিয়ে যে হারে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা রাজ্য নেতাদের একপেশে করেছেন, তাতে এর ফল খুব বেশি ভালো হবে না। হলোও তাই, প্রথম থেকে আসন জেতা নিয়ে বিজেপির স্লোগান ছিলো, এ বার ২০০ পার। তবে দলটি ১০০ আসনও পায়নি। আনন্দবাজার
[৪] এনিয়ে কোনও কেন্দ্রীয় নেতাকে সরাসরি দোষ না দিলেও দলের মধ্যকার অসন্তোষের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচনের বিভিন্ন কাজে রাজ্য নেতাদের বদলে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় নেতাদের। প্রার্থী নির্বাচনের সময়ও রাজ্য নেতাদের কথা কানেই তোলেনি কেন্দ্র। এতে বিজেপির সাধারণ স্তরের কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষের জন্ম দিয়েছে, প্রভাব পড়ে দলীয় সমর্থকদের মধ্যেও।
[৫] বিজেপির একজন রাজ্য নেতা বলেছিলেন, আমরা জিতলে রাজ্যের সাংগঠনিক জোরেই জিতবো। আর হারলে এর কারণ হবে কেন্দ্রের অতিরিক্ত লাফালাফি। রাজ্যের আরও একজন শীর্ষ নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সেনাপতি হয়ে যারা এসেছিলেন, জিতলে পুরো কৃতিত্ব নিতেন তারা। আর এখন হারের দায়ও নিতে হবে তাদের।
[৬] এনিয়ে অবশ্য এখনও প্রকাশ্যে নাম নিয়ে কথা বলেননি কেউ। তবে দলের মধ্যে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব নিয়ে যে ক্ষোভ দানা বাঁধছে, তা স্পষ্ট। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল