শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হবে গঠনমূলক ও ভবিষ্যতমুখী: হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ আইসিসির শাস্তির ভ‌য়ে এশিয়া কাপ বয়কট কর‌ছে না পাকিস্তান ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা

প্রকাশিত : ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ০৫:২৮ বিকাল
আপডেট : ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ০৭:২৯ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] সীমান্ত দিয়ে যেন ম্যালেরিয়া মশা না আসে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

শিমুল মাহমুদ: [২] স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘মশাবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে আমাদের মশা নিধন করতে হবে। একই সঙ্গে নিয়মিত কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে। দেখা গেলো আমাদের দেশে ম্যালেরিয়া নির্মূল হলো, কিন্তু আশেপাশের দেশ থেকে ম্যালেরিয়াবাহী মশা চলে এলো। সে জন্য আমাদের সীমান্ত এলাকাগুলোতে সতর্কতা বাড়াতে হবে।

[৩] স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, পার্শ্ববর্তী অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে যৌথভাবে ম্যালেরিয়া মশা নির্মূল করতে হবে। তবে অনেক সময় দেখা যায়, এয়ার ট্রান্সপোর্টেও ম্যালেরিয়া মশা চলে আসে, সে জন্য আমাদের সজাগ থাকতে হবে।

[৪] তিনি বলেন, দেশে এখন পর্যন্ত ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আমাদের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে ম্যালেরিয়া নির্মূল করবো। ২০২০ সালের রিপোর্টে দেখা যায়, দেশে ম্যালেরিয়া ৯৩ শতাংশ কমেছে। মৃত্যু কমেছে ৯৪ শতাংশ। আগে ১৩টি জেলায় ম্যালেরিয়া ছিল, এখন সেটি কমে ২টি জেলায় নেমে এসেছে। এটা আমাদের সাফল্য। এবার এটিকে একেবারে নির্মূল করতে হবে।

[৫] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশিদ আলম বলেন, ম্যালেরিয়া দিনদিন আমাদের দেশ থেকে নির্মূল হচ্ছে। তবে নির্মূল হওয়া মানেই শেষ হয়ে যাওয়া নয়। কারণ আমরা দেখছি মশা কিন্তু শতভাগ নির্মূল হয় না। তাই আমাদের সবসময় সচেষ্ট থাকতে হবে। এটা নিয়ে ফান্ডিং বাড়াতে হবে।

[৬] তিনি বলেন, দেশে এখন করোনা মহামারি চলছে। তবে ২০৩০ সালের মধ্যে যদি আমরা ম্যালেরিয়া নির্মূলে এসডিজি অর্জন করতে চাই, তাহলে করোনার মধ্যে অন্য কার্যক্রমগুলো চালিয়ে যেতে হবে।

[৭] স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার লাইন ডিরেক্টর এবং মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশিদ আলম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু ইউসুফ ফকির, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সভাপতি ডা. ইকবাল আর্সলান প্রমুখ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়